রেলে চাকরির নামে প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
রেলে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগে এক মহিলা সমেত চারজনকে গ্রেফতার করল শিয়ালদহ জিআরপি। ধৃতদের বিরুদ্ধে চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রায় সাড়ে চার কোটি টাকার প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে। পুলিসের দাবি, রাজ্যের প্রায় দু হাজার তরুণ-তরুণীকে রেলের ভুয়ো নিয়োগপত্র দিয়ে, এই টাকা তুলেছিল প্রতারকরা। ধৃতদের বয়স, ২২ কি ২৩। এই বয়সেই প্রায় সাড়ে চার কোটি টাকার প্রতারণা। চাকরি দেওয়ার নামে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের প্রায় দু-হাজার জনের কাছ থেকে কুড়ি হাজার করে টাকা নিয়েছিল। সেই টাকা নিয়ে চম্পট দিয়েছিল এমনটাও নয়।জালিয়াতির ব্যবসা চালিয়ে যেতে চাকরি প্রার্থীদের রেলের নিয়োগপত্রও দিয়েছিল। দিয়েছিল আইডেন্টিটি কার্ডও। সব একেবারে আসলের মত।
রেলে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগে এক মহিলা সমেত চারজনকে গ্রেফতার করল শিয়ালদহ জিআরপি। ধৃতদের বিরুদ্ধে চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রায় সাড়ে চার কোটি টাকার প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে। পুলিসের দাবি, রাজ্যের প্রায় দু হাজার তরুণ-তরুণীকে রেলের ভুয়ো নিয়োগপত্র দিয়ে, এই টাকা তুলেছিল প্রতারকরা।
ধৃতদের বয়স, ২২ কি ২৩। এই বয়সেই প্রায় সাড়ে চার কোটি টাকার প্রতারণা। চাকরি দেওয়ার নামে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের প্রায় দু-হাজার জনের কাছ থেকে কুড়ি হাজার করে টাকা নিয়েছিল। সেই টাকা নিয়ে চম্পট দিয়েছিল এমনটাও নয়।জালিয়াতির ব্যবসা চালিয়ে যেতে চাকরি প্রার্থীদের রেলের নিয়োগপত্রও দিয়েছিল। দিয়েছিল আইডেন্টিটি কার্ডও। সব একেবারে আসলের মত।
কিন্তু সমস্যা দেখা দিল মেডিক্যাল টেস্টে। বীরভূমের জনা পাঁচেক চাকরী প্রার্থী গো ধরেছিলেন, নিয়োগ পত্র রয়েছে আইডেন্টিটি কার্ড রয়েছে। তবু কাজ নেই কেন? বাধ্য হয়ে প্রতারকরা চাকরিপ্রার্থীদের মেডিক্যাল পরীক্ষার বন্দোবস্ত করে। কিন্তু এবার আর সাফল্য মেলেনি। শিয়ালদহে রেল হাসপাতালে বারো তারিখ মেডিক্যাল টেস্টের কথা বলা হয়। সাজানো মেডিক্যাল টেস্টের বন্দোবস্ত করে উঠতে পারেনি প্রতারকরা। ফাঁস হয়ে যায় সব কিছু। এরপরই শিয়ালদহ জিআরপি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন চাকরি প্রার্থীরা। শিয়ালদহ চত্বর থেকেই ধরা পরে গোপাল মালাকার ও সোনালি গুড়ে নামে দু-জন। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে ধরা হয় প্রসেনজিত বাগ ও দিব্যেন্দু প্রধান নামও আর দুজনকে।
একেবারে আসলের মত আইডেন্টিটি কার্ড, নিয়োগপত্র, জালিয়াতির ধরণ দেখে তদন্তকারী অফিসারদের ধারণা, প্রতারণার পেছনে কোনও বড় চক্র রয়েছে। থাকতে পারেন রেলের পদস্থ কোনও আধিকারিকও।