আবাসন বিতর্ক নিয়ে মুখ খুললেন গৌতম দেব
আবাসন বিতর্কে মুখ খুললেন প্রাক্তন আবাসন মন্ত্রী গৌতম দেব। ফ্ল্যাট বিক্রি বিতর্কে সবরকম অভিযোগ অস্বীকার করলেন তিনি। পিএসি ও ক্যাগ ফ্ল্যাট বিক্রিতে কোনও অসঙ্গতি পায়নি বলেই তিনি জানান। এই সংক্রান্ত বিল নিয়ে বিধানসভায় বিরোধীদের উপস্থিতিতে আলোচনা হয়েছে। আলোচিত হয় স্ট্যান্ডিং কমিটিতেও। পাশপাশি বামফ্রন্টের আগের মন্ত্রিসভার সব সদস্য যে কোনওরকম তদন্তের জন্য প্রস্তুত বলেও জানিয়েছেন প্রাক্তন আবাসন মন্ত্রী।
আবাসন বিতর্কে মুখ খুললেন প্রাক্তন আবাসন মন্ত্রী গৌতম দেব। ফ্ল্যাট বিক্রি বিতর্কে সবরকম অভিযোগ অস্বীকার করলেন তিনি। পিএসি ও ক্যাগ ফ্ল্যাট বিক্রিতে কোনও অসঙ্গতি পায়নি বলেই তিনি জানান। এই সংক্রান্ত বিল নিয়ে বিধানসভায় বিরোধীদের উপস্থিতিতে আলোচনা হয়েছে। আলোচিত হয় স্ট্যান্ডিং কমিটিতেও। পাশপাশি বামফ্রন্টের আগের মন্ত্রিসভার সব সদস্য যে কোনওরকম তদন্তের জন্য প্রস্তুত বলেও জানিয়েছেন প্রাক্তন আবাসন মন্ত্রী।
সরকারি ফ্ল্যাটের রক্ষণাবেক্ষণ সম্ভব হচ্ছিল না। সে কারণেই ১৬ হাজার ফ্ল্যাট বিক্রির ভাবনাচিন্তা শুরু। যুক্তফ্রন্ট সরকারের আমলে এবিষয়ে প্রথম কথা হয়। বিষয়টি আলোচনায় ছিল সিদ্ধার্থ রায় সরকারের আমলেও। শেষে বামফ্রন্ট সরকারের জমানায় এবিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বিধানসভায় বাজেট পেশ করা হয়। বিরোধীদের উপস্থিতিতে আলোচনার পর সরকারি এমআইজি, এলআইজি ফ্ল্যাট লিজের ভিত্তিতে বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়। এর অর্থ ওই ফ্ল্যাট যিনি কিনবেন তাঁকেই থাকতে হবে। অন্য কাউকে বিক্রি করতে বা ভাড়া দিতে পারবেন না ক্রেতা। কাশীপুর হাউজিং এস্টেট, মানিকতলা , পাম অ্যাভিনিউ, কড়েয়া আবাসনের ফ্ল্যাট বিক্রির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পাবলিক অ্যাকাউন্টস কমিটি সরকারি ফ্ল্যাট বিক্রির ওপর সিলমোহর দিয়েছিল। অসঙ্গতি পায়নি ক্যাগও। আলোচনা হয় স্ট্যান্ডিং কমিটিতেও। কোনও রিপোর্টেই আপত্তি ওঠেনি বলেই জানান গৌতম দেব।
ফ্ল্যাট বিক্রি সংক্রান্ত যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকারের পাশপাশি যে কোনওরকম তদন্তের জন্যও বামেরা প্রস্তুত বলেই জানিয়েছেন গৌতম দেব।
এই ইস্যুতে বৃহস্পতিবারই বিধানসভা থেকে প্রতিবাদ জানিয়ে ওয়াকআউট করেছিলেন বাম বিধায়করা। সরব হয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্রও।