হিডকোর জমি বিক্রি নিয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ১৭৪ কোটি টাকা কেলেঙ্কারির অভিযোগ আনলেন গৌতম দেব
হিডকোর জমি বিক্রির নিয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ১৭৪ কোটি টাকার কেলেঙ্কারির অভিযোগ আনলেন সিপিআইএম নেতা গৌতম দেব। প্রাক্তন আবাসন মন্ত্রীর দাবি, হিডকোর সব চেয়ে দামী ফিনান্সিয়াল হাবের জমি জলের দরে বিক্রি করেছে রাজ্য সরকার। ইতিমধ্যেই গোটা বিষয়টি নিয়ে সেন্ট্রাল ভিজিলেন্স কমিশন মুখ্যসচিবকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।সেন্ট্রাল বিজনেস ডিস্ট্রিক্ট বা সিবিডি। যে কোনও শহরের সব থেকে দামি এলাকা বা মূল ব্যবসায়িক কেন্দ্র। নিউটাউনের সেই ফিনান্সিয়াল হাবের জমি বিক্রি নিয়েই এবার একশ চুয়াত্তর কোটি টাকার আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগ আনলেন প্রাক্তন আবাসন মন্ত্রী গৌতম দেব।
হিডকোর জমি বিক্রির নিয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ১৭৪ কোটি টাকার কেলেঙ্কারির অভিযোগ আনলেন সিপিআইএম নেতা গৌতম দেব। প্রাক্তন আবাসন মন্ত্রীর দাবি, হিডকোর সব চেয়ে দামী ফিনান্সিয়াল হাবের জমি জলের দরে বিক্রি করেছে রাজ্য সরকার। ইতিমধ্যেই গোটা বিষয়টি নিয়ে সেন্ট্রাল ভিজিলেন্স কমিশন মুখ্যসচিবকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।সেন্ট্রাল বিজনেস ডিস্ট্রিক্ট বা সিবিডি। যে কোনও শহরের সব থেকে দামি এলাকা বা মূল ব্যবসায়িক কেন্দ্র। নিউটাউনের সেই ফিনান্সিয়াল হাবের জমি বিক্রি নিয়েই এবার একশ চুয়াত্তর কোটি টাকার আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগ আনলেন প্রাক্তন আবাসন মন্ত্রী গৌতম দেব।
গৌতম দেবের অভিযোগ, হিডকোর নীতি না মেনে রিজার্ভ প্রাইসের থেকেও কম দামে জমি বিক্রি করা হয়েছে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্ককে। সাড়ে সতের কোটি টাকা একর প্রতি জমির দাম স্থির হওয়ার পরেও বর্তমান সরকার তা বিক্রি করেছে পাঁচ কোটি টাকায়। এর উপরে পরিকাঠামো গড়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
অভিযোগ, এই রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কই ২০১০ সালের ২৩ ডিসেম্বর তাঁদের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, পাঁচ একর জমি প্রতি একর ২২ কোটি টাকায় মোট ১১১ কোটি টাকার বিনিময়ে কিনে নেবে। সম্মতির কথা জানিয়ে তাতে সাক্ষর করেছিলেন বৈঠকের চেয়ারম্যান তথা বর্তমান তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়।
এখানেই শেষ নয়। ইতিমধ্যেই গোটা বিষয়টি নিয়ে সেন্ট্রাল ভিজিলেন্স কমিশনের কাছে নালিশ করেছেন তৃণমূলের আরেক সাংসদ। যার উত্তরে গত মার্চ মাসে মুখ্যসচিব সঞ্জয় মিত্রকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছে সেন্ট্রাল ভিজিলেন্স কমিশন। গোটা বিষয়টি নিয়ে তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়ের প্রতিক্রিয়া, তিনি ওই ব্যাঙ্কের বৈঠকে চেয়ারম্যান হিসেবে সর্বসম্মতিতে নেওয়া সিদ্ধান্তে স্বাক্ষর করেছিলেন মাত্র।