দিনে বিপিও কর্মী, রাতে পাকা চোর

দিনে বিপিও কর্মী। রাতে পাকা চোর। প্রতিবেশীদের মোবাইল, ল্যাপটপ চুরি করে বেচে, বাড়তি আয়ের চমত্‍কার বন্দেবস্ত। চলছিল ভালই। তবে শেষরক্ষা হল না। চুরি করা মোবাইল ও ল্যাপটপের ইউনিক নাম্বারের সূত্র ধরে গোয়েন্দাদের জালে এই পার্ট টাইম চোর বাবাজি।

Updated By: Apr 22, 2015, 08:15 PM IST

ওয়েব ডেস্ক: দিনে বিপিও কর্মী। রাতে পাকা চোর। প্রতিবেশীদের মোবাইল, ল্যাপটপ চুরি করে বেচে, বাড়তি আয়ের চমত্‍কার বন্দেবস্ত। চলছিল ভালই। তবে শেষরক্ষা হল না। চুরি করা মোবাইল ও ল্যাপটপের ইউনিক নাম্বারের সূত্র ধরে গোয়েন্দাদের জালে এই পার্ট টাইম চোর বাবাজি।

এ যেন ঠিক ডঃ জেকিল অ্যান্ড মিস্টার হাইডের গল্প। দিনের বেলা শুভজিত্‍ মহান্ত চাকরি করে সেক্টর ফাইভের একটি বিপিও-এ। আর রাতের বেলা পড়শিদের জানালায় হাত গলিয়ে চুরি করে মোবাইল ফোন বা ল্যাপটপ। এহেন হাইটেক চোর বুধবার ধরা পড়ল গোয়েন্দাদের জালে। এখনও পর্যন্ত ছটি চুরির কথা স্বীকার করেছে সে।

শুভজিত্‍ মহান্তর বাড়ি উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জে। ছমাস আগে চাকরি সূত্রে নিউটাউনে আসা। নিউটাউনেই একটি বাড়িতে সে থাকত পেয়িং গেস্ট হিসেবে। তবে বিপিও সেক্টরে চাকরি করেও কেন বাড়তি আয়ের জন্য এই চুরিবৃত্তি? পুলিস সূত্রে খবর, বান্ধবী নিয়ে ঘোরা, নামীদামী রেস্তোরায় খাওয়া, ব্যান্ডের পোশাক কেনা, এসবকিছুর খরচ কুলত না সামান্য বেতনের চাকরিতে। তাই উচ্চব

দিনে চাকরি ও রাতে চুরি করে ভালই দিন কাটছিল। তবে হঠাত্‍ই ছন্দপতন। বিধাননগর পূর্ব থানায় দায়ের হওয়া দুটি চুরির ঘটনার তদন্তে নেমে শুভজিতকে ধরেন গোয়েন্দারা। তার কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে ১৩টি মোবাইল ও পাঁচটি ল্যাপটপ।

.