Jadavpur University: রাজ্য ও কেন্দ্র থেকে টাকা আসছে না, ‘অর্থকষ্টে’ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়

যে চিঠি উপাচার্যের তরফে লেখা হয়েছে, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে একাধিক স্বীকৃতি পেয়েছে। কিন্তু যে পরিমাণ টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মানোন্নয়ের জন্য প্রয়োজন সেই পরিমাণ অর্থ কেন্দ্র ও রাজ্য থেকে আসছে না। তাই প্রাক্তনীরা সাহায্য করতে এগিয়ে আসুক। এটাই আবেদন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের। 

Updated By: Oct 28, 2022, 01:31 PM IST
Jadavpur University: রাজ্য ও কেন্দ্র থেকে টাকা আসছে না, ‘অর্থকষ্টে’ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়
ফাইল ছবি

শ্রেয়সী গঙ্গোপাধ্যায়: ‘অর্থকষ্টে’ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। রাজ্য ও কেন্দ্র থেকে প্রয়োজনীয় টাকা আসছে না। এমনটাই দাবি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের। তাই প্রাক্তনীদের কাছে অর্থ সাহায্যের আর্জি জানিয়েছেন উপাচার্য। একাধিক স্বীকৃতি পেয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয় দেশে ও বিদেশে নাম উজ্জ্বল করেছে। তবে বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রবল আর্থিক ঘাটতিতে পৌঁছেছে। ‘তাই প্রাক্তনীরা সাহায্য করতে এগিয়ে আসুক। এটাই আবেদন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় রাজ্যের অধীনস্থ বিশ্ববিদ্যালয়। তাই বেতন এবং উন্নয়ন ফিজ দিয়ে থাকে রাজ্য। ইউজিসি -র তরফেও যে টাকাটা ঢোকা প্রয়োজন তা পরিমাণ মতো আসছে না। সে কারণেই এমন ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি উপাচার্যের।  

আরও পড়ুন, Khidirpur Dock: আধুনিক মানের টার্মিনাল তৈরি হচ্ছে খিদিরপুরে, নয়া রূপে সাজবে বন্দর

যে চিঠি উপাচার্যের তরফে লেখা হয়েছে, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে একাধিক স্বীকৃতি পেয়েছে। কিন্তু যে পরিমাণ টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মানোন্নয়ের জন্য প্রয়োজন সেই পরিমাণ অর্থ কেন্দ্র ও রাজ্য থেকে আসছে না। ইতিমধ্যেই আর্থিক ঘাটতিতে চলছে। সে কারণেই প্রাক্তনীদের কাছ থেকে আর্থিক সাহায্যে প্রত্যাশা করছেন তিনি। যাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার কাজ বা প্রয়োজনীয় কাজ সুষ্ঠুভাবে চলতে পারে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় রাজ্যের অধীনস্থ বিশ্ববিদ্যালয়। তাই বেতন এবং উন্নয়ন ফিজ দিয়ে থাকে রাজ্য। ইউজিসি -র তরফেও যে টাকাটা ঢোকা প্রয়োজন তা পরিমাণ মতো আসছে না। সে কারণেই এমন ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি উপাচার্যের।  

বিখ্যাত উদ্যোগপতী সুহেল শেঠ বলেন, 'এই কথা শুনে কষ্ট হচ্ছে। এমন প্রতিথযশা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অবস্থা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে আর্জি আপনি এত অর্থ পুজোতে ও অন্যান্য ক্ষেত্রে এত সাহায্য করেন কিন্তু শিক্ষাক্ষেত্রে যদি নজর না দেন তাহলে ভবিষ্যতে বাংলার জন্য সুদিন নিয়ে আসবে না।' 

আরও পড়ুন, Swasthya Sathi: স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে ৯০ শতাংশ বকেয়া মেটাল রাজ্য

(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)  

.