কঙ্কাল কার? ১০ বছর পর হঠাৎ আত্মীয়াকে ঘনঘন ফোন করলেন কেন পার্থ? গোলকধাঁধার মত ঘুরপাক খাচ্ছে সাইকো কাণ্ড
কঙ্কালকাণ্ডে রহস্য আরও ঘনাল। এবার দেবযানী দে-র মৃত্যুর দিন ঘিরে। পাঁচ বছর আগেই নাকি মারা গিয়েছিলেন দেবযানী! অন্তত এমনটাই জানতেন দেবযানী দে-র প্রাক্তন সহকর্মীরা। ডন বস্কো স্কুল, যেখানে প্রাইমারি সেকশনে তিনি মিউজিক শেখাতেন, সেখানকার সহকর্মীরাই জানিয়েছেন একথা। তাঁদের সেইসময় বলা হয়েছিল, পথ দুর্ঘটনায় মারা গেছেন দেবযানী। কিন্তু কে জানিয়েছিল? দেবযানীর পরিবারই কি? এসব প্রশ্নের এখনও কোনও উত্তর নেই।
ওয়েব ডেস্ক: কঙ্কালকাণ্ডে রহস্য আরও ঘনাল। এবার দেবযানী দে-র মৃত্যুর দিন ঘিরে। পাঁচ বছর আগেই নাকি মারা গিয়েছিলেন দেবযানী! অন্তত এমনটাই জানতেন দেবযানী দে-র প্রাক্তন সহকর্মীরা। ডন বস্কো স্কুল, যেখানে প্রাইমারি সেকশনে তিনি মিউজিক শেখাতেন, সেখানকার সহকর্মীরাই জানিয়েছেন একথা। তাঁদের সেইসময় বলা হয়েছিল, পথ দুর্ঘটনায় মারা গেছেন দেবযানী। কিন্তু কে জানিয়েছিল? দেবযানীর পরিবারই কি? এসব প্রশ্নের এখনও কোনও উত্তর নেই।
সাইকো কাণ্ডে আরও এক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতে এসেছে পুলিসের। ইদানিং খুব ঘনঘন এক আত্মীয়ার সঙ্গে ফোনে কথা বলতেন পার্থ দে। এমনিতে আর কারোর সঙ্গেই সেভাবে কথা বলতেন না তিনি। একমাত্র ব্যতিক্রম, গুরুসদয় রোডের বাসিন্দা ওই আত্মীয়া। পার্থ দে-র মোবাইল কল রেকর্ড খতিয়ে দেখে, তদন্তকারীদের হাতে এসেছে এই নয়া তথ্য। জানা গেছে, দু হাজার পাঁচ থেকে পনের, এই দশ বছর কোনও সম্পর্কই ছিল না দু-তরফের। হঠাত্ করে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ফোনাফোনি শুরু হয়। দিনে বহুবার ওই আত্মীয়াকে ফোন করতেন পার্থ দে। এমনকি এমাসেই, আত্মহত্যার দিনকয়েক আগে ছেলে পার্থ দের সঙ্গে ওই আত্মীয়ার বাড়িতে যান অরবিন্দ দে-ও। পুলিস ইতিমধ্যে একপ্রস্থ জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ওই আত্মীয়াকে।