এবার মন্ত্রীর সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ বনকর্তার
ফের প্রকাশ্যে চলে এলো দুই বনকর্তার কাজিয়া। এই বিবাদের জেরেই সরাসরি বনমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলেন প্রধান মুখ্য বনপাল এম এ সুলতান। সম্প্রতি ১১০ জন বনকর্মীর বদলির নির্দেশ দেন প্রধান মুখ্য বনপাল (সাধারণ) অতনু রাহা। মন্ত্রীর নির্দেশেই এই বদলির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এরপরই সেই সিদ্ধান্ত খারিজ করে দিলেন প্রধান মুখ্য বনপাল এম এ সুলতান।
ফের প্রকাশ্যে চলে এলো দুই বনকর্তার কাজিয়া। এই বিবাদের জেরেই সরাসরি বনমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলেন প্রধান মুখ্য বনপাল এম এ সুলতান। সম্প্রতি ১১০ জন বনকর্মীর বদলির নির্দেশ দেন প্রধান মুখ্য বনপাল (সাধারণ) অতনু রাহা। মন্ত্রীর নির্দেশেই এই বদলির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এরপরই সেই সিদ্ধান্ত খারিজ করে দিলেন প্রধান মুখ্য বনপাল এম এ সুলতান।
প্রসঙ্গত, ফেব্রুয়ারি মাসে বনমন্ত্রী হিতেন বর্মন প্রধান মুখ্য বনপাল এম এ সুলতানের ক্ষমতা খর্ব করতে প্রধান মুখ্য বনপাল(সাধারণ) নামে একটি পদ তৈরি করে অতনু রাহাকে দায়িত্ব দেন। কাগজে-কলমে প্রধান মুখ্য বনপাল হিসেবে সুলতান থাকলেও থাকলেও অতনু রাহাকে বন দফতরের প্রশাসন, বাজেট সংক্রান্ত কাজকর্ম দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়। আর তারপর থেকেই সংঙ্ঘাতের সূত্রপাত। সে সময় বনমন্ত্রীর সঙ্গে বিবাদের জেরে বন দফতরের প্রধান সচিব সুবেশ দাসকে চিঠি দেন প্রধান মুখ্য বনপাল এম এ সুলতান। জানতে চান, প্রধান মুখ্য বনপাল, না কি অস্থায়ী প্রধান মুখ্য বনপাল সাধারণ, কোনটি শীর্ষ পদ ? যদি প্রধান মুখ্য বনপাল পদটিই শীর্ষ পদ হয়, তাহলে অস্থায়ী পদাধিকারীকে কেন বাজেট, প্রশাসন সামলানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া হল, সে বিষয়েও প্রশ্ন তোলেন এম এ সুলতান। শুধু তাই নয়, উত্তরবঙ্গের অবৈধ করাতকলগুলি বন্ধ করার উদ্যোগ নিতেই কোচবিহারের তৃণমূল কংগ্রেস নেতা তথা বনমন্ত্রী হিতেন বর্মনের সঙ্গে বিবাদের জেরেই তাঁর ক্ষমতা খর্ব করা হয়েছে বলেও ইঙ্গিত দেন এই বনকর্তা।