নতুন মন্ত্রিসভা, কে পেতে পারেন কোন দফতর?
একদিকে কংগ্রেসের সঙ্গে আদায়-কাঁচকলায় সম্পর্ক। অন্যদিকে পঞ্চায়েত নির্বাচনে একলা লড়াইয়ের চ্যালেঞ্জ। এই পরিস্থিতিতে অনেক সমীকরণ মাথায় রেখে মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ করছেন মুখ্যমন্ত্রী। দেখে নেওয়া যাক, নতুন সমীকরণ অনুযায়ী কে কোন দফতর পেতে পারেন। রাজ্য মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণে যে দুটি নামকে ঘিরে সবচেয়ে বেশি কৌতূহল, তা হল কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী এবং হুমায়ুন কবীর। এই দুই দলত্যাগী কংগ্রেস নেতাকে পূর্ণ মন্ত্রী করার সম্ভাবনা খুব বেশি। সেচ দফতরের পূর্ণমন্ত্রী হতে পারেন কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী। গুরুত্বপূর্ণ পদ পাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন মুর্শিদাবাদের হুমায়ুন কবীরও।
একদিকে কংগ্রেসের সঙ্গে আদায়-কাঁচকলায় সম্পর্ক। অন্যদিকে পঞ্চায়েত নির্বাচনে একলা লড়াইয়ের চ্যালেঞ্জ। এই পরিস্থিতিতে অনেক সমীকরণ মাথায় রেখে মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ করছেন মুখ্যমন্ত্রী। দেখে নেওয়া যাক, নতুন সমীকরণ অনুযায়ী কে কোন দফতর পেতে পারেন।
রাজ্য মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণে যে দুটি নামকে ঘিরে সবচেয়ে বেশি কৌতূহল, তা হল কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী এবং হুমায়ুন কবীর। এই দুই দলত্যাগী কংগ্রেস নেতাকে পূর্ণ মন্ত্রী করার সম্ভাবনা খুব বেশি। সেচ দফতরের পূর্ণমন্ত্রী হতে পারেন কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী। গুরুত্বপূর্ণ পদ পাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন মুর্শিদাবাদের হুমায়ুন কবীরও।
স্কুল এবং উচ্চ শিক্ষা দফতর, দুটোর দায়িত্বেই রয়েছেন ব্রাত্য বসু। ভার কমাতে শিক্ষা দফতরে নতুন একজনকে পূর্ণমন্ত্রী করা হতে পারে। সেক্ষেত্রে অধ্যাপক জ্যোতির্ময় করের নাম শোনা যাচ্ছে। তিনি পূর্ব মেদিনীপুরের তৃণমূল বিধায়ক।
তৃণমূল কংগ্রেস এবং রাজ্য প্রশাসন সূত্রে খবর, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের কাজে খুশি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই তাঁকে স্বাস্থ্য দফতরের পূর্ণমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। তবে আরেকটি অংশের মতে, আইনমন্ত্রীও হতে পারেন চন্দ্রিমা।
স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী হতে পারেন শশী পাঁজা। তৃণমূল সূত্রের খবর, কলকাতা পুরসভার মেয়র পারিষদ শশী পাঁজার কাজে মুখ্যমন্ত্রী খুশি। শশী পাঁজাকে আগেও স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী করার কথা উঠেছিল। এবারও সেই দৌড়ে রয়েছেন তিনি।
নতুন মন্ত্রিসভায় অন্যতম চমক বেচারাম মান্না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সিঙ্গুর আন্দোলনে বড় ভূমিকা নিয়েছিলেন তিনি। বেচারাম মান্নাকে কৃষি সংক্রান্ত কোনও দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে।
পূর্ত দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী সুব্রত সাহাকে পূর্ণমন্ত্রী করা হতে পারে।
ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প দফতরের দায়িত্বে আসতে পারেন স্বপন দেবনাথ।
আবাসন ও যুবকল্যাণ দফতরের পূর্ণমন্ত্রী হতে পারেন অরূপ বিশ্বাস।
হাওড়ার তৃণমূল যুব নেতা রাজীব ব্যানার্জিকেও গুরুত্বপূর্ণ দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে।
তবে এর পুরোটাই সম্ভাব্য তালিকা। মন্ত্রিসভায় কোন দফতরের দায়িত্ব কে পাবেন, তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।