পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও অমিল চাকরি, ক্ষুব্ধ আবেদনকারীরা
দফায় দফায় পরীক্ষা, ইন্টারভিউ। পেরিয়ে গিয়েছে দুবছর। এগারোশ সংখ্যালঘু আবেদনকারীর মধ্যে চূড়ান্ত বাছাই হয়েছেন ছজন। শূন্যপদের সংখ্যা দুই। এখনও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের কাছ থেকে সবুজ সঙ্কেত মেলেনি। ক্ষুব্ধ আবেদনকারীরা দ্বারস্থ হচ্ছেন সংখ্যালঘু কমিশনের।
দফায় দফায় পরীক্ষা, ইন্টারভিউ। পেরিয়ে গিয়েছে দুবছর। এগারোশ সংখ্যালঘু আবেদনকারীর মধ্যে চূড়ান্ত বাছাই হয়েছেন ছজন। শূন্যপদের সংখ্যা দুই। এখনও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের কাছ থেকে সবুজ সঙ্কেত মেলেনি। ক্ষুব্ধ আবেদনকারীরা দ্বারস্থ হচ্ছেন সংখ্যালঘু কমিশনের।
বছর দুয়েক আগে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের তরফ থেকে পলিটেকনিক কলেজের কম্পিউটার সায়েন্স এবং টেকনোলজি বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট পদের জন্য তিনটি শূন্যপদের বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হয়।
ওবিসি এ ক্যাটাগরিতে তিনটি শূন্যপদের জন্য এগারোশরও বেশি প্রার্থী আবেদন করেন। দুবছরে দফায় দফায় লিখিত এবং মৌখিক পরীক্ষা হলেও এখনও পর্যন্ত একজনই চাকরি পেয়েছেন। ফাঁকা পড়ে রয়েছে দুটি পদ। এই টালবাহানার জন্য রাজ্য সরকারের দিকেই অভিযোগের আঙুল তুলেছেন আবেদনকারীরা।
সম্প্রতি পাবলিক সার্ভিস কমিশনে দলতন্ত্র ও অস্বচ্ছ্বতার অভিযোগ তুলে পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন মীরাতুন নাহার। গোটা ঘটনার পিছনে একই কারণ থাকার সম্ভাবনার কথা বলেছেন তিনি।