অধিবেশনের শেষ দিনেও প্রতিবাদে মুখর বিধানসভা

আজও সরগরম রাজ্য বিধানসভা। অধিবেশন চলাকালীন বিরোধীশূন্যই থেকে গেল বিধানসভার কক্ষ। বিধানসভার বাইরে সরকার বিরোধী সাঁড়াশি আক্রমণে সামিল বাম এবং কংগ্রেস বিধায়করা। সকাল ১১টা থেকে বিধানসভার বাইরে বামেদের ডাকে শুরু হয় পাল্টা বিধানসভা। মক পার্লামেন্টের ধাঁচে গড়ে তোলা এই বিধানসভাতে স্পিকারের ভূমিকায় ছিলেন রেজ্জাক মোল্লা। বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনার পর বেলা ১২টা নাগাদ পাল্টা বিধানসভার অধিবেশন মুলতুবি করেন বামেরা। ফ্রন্টের তরফে আগেই জানানো হয়েছিল, সাসপেন্ড হওয়া তিন বিধায়কের সাসপেনশন না তুললে ওয়াকআউট চালিয়ে যাবেন বামেরা।  

Updated By: Dec 13, 2012, 01:39 PM IST

আজও সরগরম রাজ্য বিধানসভা। অধিবেশন চলাকালীন বিরোধীশূন্যই থেকে গেল বিধানসভার কক্ষ। বিধানসভার বাইরে সরকার বিরোধী সাঁড়াশি আক্রমণে সামিল বাম এবং কংগ্রেস বিধায়করা। সকাল ১১টা থেকে বিধানসভার বাইরে বামেদের ডাকে শুরু হয় পাল্টা বিধানসভা। মক পার্লামেন্টের ধাঁচে গড়ে তোলা এই বিধানসভাতে স্পিকারের ভূমিকায় ছিলেন রেজ্জাক মোল্লা। বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনার পর বেলা ১২টা নাগাদ পাল্টা বিধানসভার অধিবেশন মুলতুবি করেন বামেরা। ফ্রন্টের তরফে আগেই জানানো হয়েছিল, সাসপেন্ড হওয়া তিন বিধায়কের সাসপেনশন না তুললে ওয়াকআউট চালিয়ে যাবেন বামেরা।  
বিধানসভায় আজ চলতি অধিবেশনের শেষ দিন। কিন্তু অধিবেশনে আজ বিরোধীশূন্যই থেকে গেল বিধানসভার কক্ষ। বিধানসভার বাইরে বিক্ষোভে সামিল কংগ্রেস বিধায়করা। গতকালই তেহট্টে পুলিসের গুলি চালনা নিয়ে আলোচনা চেয়ে অধ্যক্ষকে চিঠি দেন কংগ্রেস বিধায়করা। কিন্তু যেহেতু বিষয়টি বিচারাধীন তাই এনিয়ে আলোচনার অনুমতি দেননি অধ্যক্ষ। এরপর  রাজ্যের সামগ্রিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার অনুমতি চায় কংগ্রেস। সেই আলোচনাও খারিজ করে দেন অধ্যক্ষ। এরফলেই  আজ অধিবেশনে অংশ না নিয়ে আম্বেদকারের মূর্তির সামনে বিক্ষোভ দেখান কংগ্রেস বিধায়করা।
এরমধ্যেই বিধানসভায় পেশ হল পার্লামেন্টারি সেক্রেটারি বিল। মুখ্যমন্ত্রীর পেশ করার কথা থাকলেও, আজ বিলটি পেশ করেন পরিষদীয় মন্ত্রী পার্থ চ্যাটার্জি। বিল পেশ করে তাঁর দাবি, "আগেই এই পদ ছিল। এটা নতুন কিছু নয়। রাজ্যে প্রয়োজনের তুলনায়  আধিকারিক কম থাকায় রাষ্ট্রমন্ত্রীর সমমর্যাদা সম্পন্ন এই পদের প্রয়োজন ছিল।" সেকারণেই নতুন করে এই বিল পেশ করা হল বলে জানিয়েছেন পার্থ বাবু। 

.