শ্লীলতাহানির অভিযোগ মিথ্যা! রিপোর্টে দাবি যাদবপুরের আভ্যন্তরীণ তদন্ত কমিটির

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্চ মাসে ছাত্রীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যা। এমনই রিপোর্ট জমা দিল বিশ্ববিদ্যালয়ের আভ্যন্তরীণ তদন্ত কমিটি। আজ অভিযুক্ত ও অভিযোগকারী ছাত্রছাত্রীদের হাতে এই রিপোর্ট তুলে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ইঞ্জিনিয়ারিং-এর ফেষ্ট চলাকালীন ঘটনার সূত্রপাত। সেই সময় কলাবিভাগের এক ছাত্রী  অভিযোগ করে ব্যাগ পরীক্ষার করতে বাধা দেওয়ায় তাকে শ্লীলতাহানি করা হয়েছে। যাদবপুর থানা ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে এবিষয়ে অভিযোগও জানায় ছাত্রী। ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দুই ছাত্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানায় ওই ছাত্রী। বিশ্ববিদ্যালয়েক আই সি সি কমিটি প্রায় আড়াই মাস ধরে ঘটনার তদন্ত করে সম্প্রতি রিপোর্ট জমা দিয়েছে ।

Updated By: Jul 16, 2015, 09:34 PM IST
শ্লীলতাহানির অভিযোগ মিথ্যা! রিপোর্টে দাবি যাদবপুরের আভ্যন্তরীণ তদন্ত কমিটির

ব্যুরো: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্চ মাসে ছাত্রীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যা। এমনই রিপোর্ট জমা দিল বিশ্ববিদ্যালয়ের আভ্যন্তরীণ তদন্ত কমিটি। আজ অভিযুক্ত ও অভিযোগকারী ছাত্রছাত্রীদের হাতে এই রিপোর্ট তুলে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ইঞ্জিনিয়ারিং-এর ফেষ্ট চলাকালীন ঘটনার সূত্রপাত। সেই সময় কলাবিভাগের এক ছাত্রী  অভিযোগ করে ব্যাগ পরীক্ষার করতে বাধা দেওয়ায় তাকে শ্লীলতাহানি করা হয়েছে। যাদবপুর থানা ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে এবিষয়ে অভিযোগও জানায় ছাত্রী। ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দুই ছাত্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানায় ওই ছাত্রী। বিশ্ববিদ্যালয়েক আই সি সি কমিটি প্রায় আড়াই মাস ধরে ঘটনার তদন্ত করে সম্প্রতি রিপোর্ট জমা দিয়েছে ।

রিপোর্ট অনুযায়ী--
১) ছাত্রীর অভিযোগের স্বপক্ষে কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি
২) অভিযোগের কোনও সারবত্তা মেলেনি
৩) যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন ছাত্রীটি তাদের বিরুদ্ধে কোনও শাস্তিমূলক ব্যাবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন নেই।

বৃহষ্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে রিপোর্টটি অভিযোগকারী ছাত্রী এবং অভিযুক্ত ছাত্রদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের তদন্ত কমিটি অভিযোগের সত্যতা খুঁছে না পেলে ও অভিযোগকারী ছাত্রীর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নিতে বলেনি। ছাত্রী থানায় অভিযোগ করার পরে দুই ছাত্রকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। পরে তারা জামিনে ছাড়া পায়।

এই মুহূর্তে এই সিদ্ধান্ত পড়ুয়ারা মেনে নেবেন নাকি বৃহত্তর আন্দোলনের পথ নেবেন, সেটাই দেখার। বিষয়টির সমাধান কি এবার আদালতেই হবে? উত্তর রয়েছে ভবিষ্যতের কাছেই।
 

.