আর মৌনতা নয়, পাল্টা কটাক্ষের পথ বেছে নিয়ে বৈরিতাতে শীলমোহর মুকুলের
মৌনতাই সম্মতি,এই আপ্তবাক্য থেকে সরে এসে এবার মুকুল রায় ঠারেঠোরে বুঝিয়ে দিলেন শুভ্রাংশু বকলমায় আদতে তাঁরই বক্তব্য বলছেন। যদিও একই সঙ্গে তিনি জানিয়েছেন শুভ্রাংশু একক ব্যক্তি, তাঁর ব্যক্তি স্বাতন্ত্র রয়েছে। তিনি জানিয়েছেন রাজনৈতিক ব্যক্তি হিসেবে তিনি অবশ্যই নির্বাচনে থাকবেন। একই সঙ্গে শুভ্রাংশুর সুরে সুর মিলিয়ে তিনি বলেন দলে কেউই অপরিহার্য নয়। এবং বর্তমান পরিস্থিতিকে তিনি পার্ট অব দ্য গেম, পার্ট অব দ্য লাইফ বলে বর্ণনা করেন।
ব্যুরো: মৌনতাই সম্মতি,এই আপ্তবাক্য থেকে সরে এসে এবার মুকুল রায় ঠারেঠোরে বুঝিয়ে দিলেন শুভ্রাংশু বকলমায় আদতে তাঁরই বক্তব্য বলছেন। যদিও একই সঙ্গে তিনি জানিয়েছেন শুভ্রাংশু একক ব্যক্তি, তাঁর ব্যক্তি স্বাতন্ত্র রয়েছে। তিনি জানিয়েছেন রাজনৈতিক ব্যক্তি হিসেবে তিনি অবশ্যই নির্বাচনে থাকবেন। একই সঙ্গে শুভ্রাংশুর সুরে সুর মিলিয়ে তিনি বলেন দলে কেউই অপরিহার্য নয়। এবং বর্তমান পরিস্থিতিকে তিনি পার্ট অব দ্য গেম, পার্ট অব দ্য লাইফ বলে বর্ণনা করেন।
ঘাসফুলের ঘরে এখন মুকুল রায়ের নাম নেওয়াও পাপ। কী এমন অপরাধ করলেন তিনি? কোন অপরাধে একসময় দলের নাম্বার টু-কেই এখন ছেঁটে ফেলতে চাইছে তৃণমূল?
ম-এ মমতা, ম-এ মুকুল। ঘাসফুলের ঘরে এতদিন এটাই ছিল চেনা ছবি। আর এখন?
মাস ছয়েক আগের কথা। সারদা-কাণ্ডে তখনও তৃণমূলের ঘরে ঢুকে পড়েনি সিবিআই। মুকুল হঠাত্ বলে বসলেন, সারদার সঙ্গে IRCTC-র চুক্তির সময় তিনি রেলমন্ত্রী ছিলেন না। তাঁর এই কথার পরই ভুরু কুঁচকে যায় নেত্রীর। দলের অন্দরেও শুরু হয়ে যায় নানা জল্পনা। তৃণমূলে সাপলুডোর খেলায় মুকুল কি এ বার আটানব্বই থেকে একশোয় ওঠার স্বপ্ন দেখছেন? আর, তখন থেকেই অভিষেকের উত্থান, মুকুলের পতনের শুরু।
এরপর মদন মিত্রর জেলযাত্রা আর মুকুল রায়কে সিবিআই সমন। ছবিটা এক্কেবারে বদলে গেল। পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌছলো যে এখন তৃণমূল ভবনে মুকুলের নাম নেওয়াও বারণ। কী অপরাধ তাঁর?
সিবিআইয়ের ডাক পাওয়ার পর একবারও বিজেপির সমালোচনা করেননি মুকুল।
সিজিও কমপ্লেক্স থেকে বেরিয়ে মমতার সঙ্গে দেখা না করে চলে গিয়েছিলেন নিজের ডেরা নিজাম প্যালেসে।
নেত্রীর ডাকা গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকেও অনুপস্থিত থেকেছেন মুকুল।