রয়ে গেল মৃত্য উপত্যকা, বিপ্লবের স্বপ্ন, আর কি উড়বে ফ্যাতারুরা?
প্রয়াত সাহিত্যিক নবারুণ ভট্টাচার্যের শেষকৃত্য সম্পন্ন হল আজ। সারাজীবন প্রতিষ্ঠানকে এড়িয়ে গেলেও শেষযাত্রায় তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে যান রাজ্যের মন্ত্রী সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারাও। অন্যধারার এই লেখককে সশ্রদ্ধ বিদায় জানায় কলকাতার শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি জগত্। যার মধ্যে ছিলেন প্রয়াত লেখরের মা মহাশ্বেতা দেবীও।
কলকাতা: প্রয়াত সাহিত্যিক নবারুণ ভট্টাচার্যের শেষকৃত্য সম্পন্ন হল আজ। সারাজীবন প্রতিষ্ঠানকে এড়িয়ে গেলেও শেষযাত্রায় তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে যান রাজ্যের মন্ত্রী সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারাও। অন্যধারার এই লেখককে সশ্রদ্ধ বিদায় জানায় কলকাতার শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি জগত্। যার মধ্যে ছিলেন প্রয়াত লেখরের মা মহাশ্বেতা দেবীও।
মৃত্যুর পরেও সার্থক শিল্পী-সাহিত্যিকরা বেঁচে থাকেন বোদ্ধার অন্তরে। নবারুণ ভট্টাচার্যও অমর হয়ে থাকবেন তাঁর পাঠকের হৃদয়ে।
শুক্রবার সকালে পিস হাভেন থেকে নবারুণ ভট্টাচার্যের দেহ প্রথমে নিয়ে যাওয়া হয় ক্রিক রোতে সিপিআইএমএল-এর দফতরে। সিপিআইএমএল-এর সাংস্কৃতিক সংগঠন 'গণসাংস্কৃতিক পরিষদের' সভাপতি ছিলেন প্রথিতযশা এই সাহিত্যিক।
সকাল পৌনে দশটা নাগাদ দেহ পৌছয় কলেজ স্ট্রিটে, তাঁর প্রিয় বইপাড়ায়। পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ডের পক্ষ থেকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয় প্রয়াত সাহিত্যিককে। শ্রদ্ধা জানায় প্রকাশনা সংস্থাগুলিও।
বইপাড়াতেই শ্রদ্ধা জানাতে আসেন কবি শঙ্খ ঘোষ। যতক্ষণ মরদেহ সেখানে শায়িত ছিল ততক্ষণ তিনিও ছিলেন।
বইপাড়া থেকে মরদেহ পৌছয় প্রয়াত সাহিত্যিকের গল্ফগ্রিনের বাড়িতে।
শ্রদ্ধা জানাতে হাজির হয়েছিলেন সাহিত্য-সংস্কৃতি-নাট্য জগতের বিশিষ্টজনেরা।
হারবার্ট, কাঙাল মালসাটের স্রষ্টার শেষযাত্রায় মিলেমিশে এক হয়ে যায় রাজনীতির রঙও।
বাড়ি থেকেই শেষ গন্তব্য কেওড়াতলা মহাশ্মশানে পৌছয় নবারুণ ভট্টাচার্যের মরদেহ। সম্পন্ন হয় শেষকৃত্য।