মহাকরণকে ব্রিটিশ আমলের পুরনো রূপে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চান মুখ্যমন্ত্রী
মহাকরণকে ব্রিটিশ আমলের পুরনো রূপে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চান মুখ্যমন্ত্রী। ঐতিহ্যের পাশাপাশি আধুনিক রূপও দেওয়া হবে। হেরিটেজ বিল্ডিং হওয়ায়, ভবনের সামানের স্থাপত্যশৈলী অপরিবর্তিত রাখা হবে। কিন্তু ভিতরে ব্যাপক পরিবর্তন করা হচ্ছে। পাল্টে যাচ্ছে মহাকরণের পিছনের দিকও। লোকসভা নির্বাচনের জন্য কাজ শুরু করা যায়নি। এখন চলছে জোর তত্পরতায়। সংস্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়ার নমাস পর অবশেষে কাজ শুরু হল মহাকরণে।
মহাকরণকে ব্রিটিশ আমলের পুরনো রূপে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চান মুখ্যমন্ত্রী। ঐতিহ্যের পাশাপাশি আধুনিক রূপও দেওয়া হবে। হেরিটেজ বিল্ডিং হওয়ায়, ভবনের সামানের স্থাপত্যশৈলী অপরিবর্তিত রাখা হবে। কিন্তু ভিতরে ব্যাপক পরিবর্তন করা হচ্ছে। পাল্টে যাচ্ছে মহাকরণের পিছনের দিকও। লোকসভা নির্বাচনের জন্য কাজ শুরু করা যায়নি। এখন চলছে জোর তত্পরতায়। সংস্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়ার নমাস পর অবশেষে কাজ শুরু হল মহাকরণে।
মহাকরণকে নতুন রূপ দিয়ে একেবারে ব্রিটিশ আমলে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চান মুখ্যমন্ত্রী। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রীর ইচ্ছার কথা মাথায় রেখে সংস্কার বা সংরক্ষণ নয়, মহাকরণের পুনঃস্থাপন করা হচ্ছে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের চল্লিশ জন শিক্ষক এবং চল্লিশ জন ছাত্রছাত্রী পুনঃস্থাপনের কাজ শুরু করেছেন। নেতৃত্বে রয়েছেন অধ্যাপিকা মধুমিতা রায়।
মহাকরণকে তিন ভাগে ভাগ করে একতলা থেকে তিনতলা পর্যন্ত কাজ শুরু হয়েছে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা তিনটি দলে ভাগ হয়ে সার্ভে, ড্রইং এবং ফোটোগ্রাফিক ডকুমেন্টেশনের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
মহাকরণের দরজা, জানলা, খিলানের গঠন কী রকম, তার আকৃতিগত পরিমাপ কতটা, সার্ভে এবং ড্রইংয়ের মাধ্যমে তা দেখা হচ্ছে। ব্রিটিশ আমলে কী ধরনের স্ট্রাকচার ছিল, পরে কীকী পরিবর্তন করা হয়েছে, তা খতিয়ে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।
এরপর হবে টেস্টিং এর কাজ।
হেরিটেজ বিল্ডিং হওয়ায়, মহাকরণের সামনের রূপ অপরিবর্তিত রাখা হবে। সম্পূর্ণ নতুন রূপ দেওয়া হবে পিছনের দিকে। বিল্ডিংয়ের একতলায় হবে সার্ভিস ফ্লোর। আর সাজানো থাকবে বাগান দিয়ে।
মন্ত্রী সচিবদের ঘর পুরোপুরি পাল্টে ফেলা হবে।
নতুন মহাকরণে সোলার প্যানেল ব্যবহার করা হবে।