মার্লিন হাউসে শুধু 'হ্যাঁ' বা 'না'-এ উত্তর দিতেন পার্থ দে
অবসাদ বংশগত। পরিবারের কাউকে আত্মঘাতী হতে দেখেও আত্মঘাতী হওয়ার চেষ্টা করেন কেউ কেউ। পার্থ দের অস্বাভাবিক মৃত্যুতে এমনই প্রতিক্রিয়া মনোচিকিত্সক রিমা মুখার্জির। ওয়াটগঞ্জের মার্লিন হাউসে মিলছে তাঁর দেহ। রবিনসনস স্ট্রিটের বাড়ি ছেড়ে কিছুদিন যাবত্ পার্থ থাকতে শুরু করেছিলেন ওয়াটগঞ্জের মার্লিন হাউসে। কিন্তু সেখানে কেমন ছিল তাঁর আচরণ? (আরও পড়ুন- কঙ্কালকাণ্ডের 'সাইকো' সেই পার্থ দের অস্বাভাবিক মৃত্যু)
ওয়েব ডেস্ক: অবসাদ বংশগত। পরিবারের কাউকে আত্মঘাতী হতে দেখেও আত্মঘাতী হওয়ার চেষ্টা করেন কেউ কেউ। পার্থ দের অস্বাভাবিক মৃত্যুতে এমনই প্রতিক্রিয়া মনোচিকিত্সক রিমা মুখার্জির। ওয়াটগঞ্জের মার্লিন হাউসে মিলছে তাঁর দেহ। রবিনসনস স্ট্রিটের বাড়ি ছেড়ে কিছুদিন যাবত্ পার্থ থাকতে শুরু করেছিলেন ওয়াটগঞ্জের মার্লিন হাউসে। কিন্তু সেখানে কেমন ছিল তাঁর আচরণ? (আরও পড়ুন- কঙ্কালকাণ্ডের 'সাইকো' সেই পার্থ দের অস্বাভাবিক মৃত্যু)
বছর খানেক ওয়াটগঞ্জের মার্লিন হাউসের ফ্ল্যাটে থাকছিলেন রবিনসন স্ট্রিটের পার্থ দে। কিন্তু প্রতিবেশী কারও সঙ্গেই তাঁর তেমন বাক্যালাপ ছিল না। কারও সঙ্গেই কথাও বলতেন না। কেউ কিছু জিজ্ঞেস করলে হ্যাঁ বা না-এ উত্তর দিতেন। পার্থ দের সঙ্গে সবসময়ই একজন কেয়ারটেকার থাকতেন। জানাচ্ছেন মার্লিন হাউসের অন্য অধিবাসীরা। উল্লেখ্য, পার্থ দের বাবাও তাঁদের রবিনসন স্ট্রিটের বাড়িতে আত্মঘাতী হন। পার্থ দের বাবা অরবিন্দ দেরও মৃত্যু হয় অগ্নিদগ্ধ হয়েই।