আজ সারাদিন একদম স্বাভাবিক থাকলেন কঙ্কাল কাণ্ডের মুখ্য চরিত্র পার্থ
যাকে নিয়ে এত কাণ্ড ,কলকাতার সাইকো সেই পার্থ দে অবশ্য আজ এক্কেবারে স্বাভাবিক। নিজে থেকেই স্নান খাওয়া দাওয়া করেছেন। গল্প করেছেন হাসপাতালের অন্য রোগীদের সঙ্গে। লুডো খেলারও ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন তিনি। গেয়েছেন গান। বাড়িতে প্রতিদিন খাবার আসত নামি রেস্তোরা থেকে, হাসপাতালের পথ্য তাঁর রুচবে কেন? শুক্রবার রাতে চিকিত্সকদের কাছে চাইনিজ খাওয়ার বায়না করেন পার্থ। তবে সে অনুমতি মেলেনি। ফলে বাধ্য হয়ে তাঁকে হাসপাতালের খাবারই খেতে হয়।
ব্যুরো: যাকে নিয়ে এত কাণ্ড ,কলকাতার সাইকো সেই পার্থ দে অবশ্য আজ এক্কেবারে স্বাভাবিক। নিজে থেকেই স্নান খাওয়া দাওয়া করেছেন। গল্প করেছেন হাসপাতালের অন্য রোগীদের সঙ্গে। লুডো খেলারও ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন তিনি। গেয়েছেন গান। বাড়িতে প্রতিদিন খাবার আসত নামি রেস্তোরা থেকে, হাসপাতালের পথ্য তাঁর রুচবে কেন? শুক্রবার রাতে চিকিত্সকদের কাছে চাইনিজ খাওয়ার বায়না করেন পার্থ। তবে সে অনুমতি মেলেনি। ফলে বাধ্য হয়ে তাঁকে হাসপাতালের খাবারই খেতে হয়।
পার্থর জন্য বাইরে থেকে খাবার আনানোর বিষয় হাসপাতাল সুপারকে অনুরোধ করেছেন চিকিত্সকরা।
শনিবার সকাল সাড়ে ছটার মধ্যে ঘুম থেকে উঠে পরেন কলকাতার সাইকো।
এদিন সকাল থেকেই পার্থর আচার আচরণ ছিল স্বাভাবিক। প্রাতরাশে দুধ,কলা ডিম পাউরুটি খান।
পার্থর মেজাজও এদিন ছিল ফুরফুরে। স্নান করেন। দুপুরে মাছ-ভাতও খান খোস মেজাজে। বিকেলের চা মুড়িও খেয়েছেন খুশি মনে।
শুক্রবার দিনভর কথা বলেন নি কারও সঙ্গে।