চিটফান্ডের বিরুদ্ধে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকরা
নিমেষে টাকা ডবল। সঙ্গে মিলবে টিভি, ফ্রিজ, মোটরবাইক, এমনকি সোনার গয়নাও। এমনই প্রলোভন দেখিয়ে প্রায় ৩০ হাজার গ্রাহক ও ৩ হাজার এজেন্টকে সর্বশান্ত করার অভিযোগ উঠল একটি চিট ফান্ড সংস্থার বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত সিলভারসন ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড সংস্থার কর্ণধারকে শুক্রবার দীর্ঘক্ষণ তালাবন্ধ করে রাখেন ক্ষুদ্ধ গ্রাহকরা। টাকা ফেরতের দাবিতে টালিগঞ্জ থানায় বিক্ষোভও দেখান তাঁরা। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সংস্থার কর্ণধারকে আটক করেছে পুলিস।
নিমেষে টাকা ডবল। সঙ্গে মিলবে টিভি, ফ্রিজ, মোটরবাইক, এমনকি সোনার গয়নাও। এমনই প্রলোভন দেখিয়ে প্রায় ৩০ হাজার গ্রাহক ও ৩ হাজার এজেন্টকে সর্বশান্ত করার অভিযোগ উঠল একটি চিট ফান্ড সংস্থার বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত সিলভারসন ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড সংস্থার কর্ণধারকে শুক্রবার দীর্ঘক্ষণ তালাবন্ধ করে রাখেন ক্ষুদ্ধ গ্রাহকরা। টাকা ফেরতের দাবিতে টালিগঞ্জ থানায় বিক্ষোভও দেখান তাঁরা। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সংস্থার কর্ণধারকে আটক করেছে পুলিস।
৩ বছর আটমাসে টাকা দ্বিগুন ও প্রচুর উপহারের প্রলোভন দেখিয়ে মালদা, বীরভূম ও ঝাড়খণ্ডের বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রায় ১৪ কোটি টাকা তোলে সিলভারসন ইনফ্রাস্ট্রাকচর লিমিটেড নামে একটি সংস্থা। মোটা টাকা কমিশনের প্রলোভন দেখিয়ে নিয়োগ করা হয় তিনশোরও বেশি এজেন্ট। কিন্তু, কিছুদিন আগে সবাইকে অন্ধকারে রেখে বদলে ফেলা হয় কোম্পানির নাম। পলিসি ম্যাচিওরিটির ৪-৫ মাস পরেও টাকা পাননি গ্রাহকরা। দেওয়া হয়নি এজেন্টদের কমিশনের টাকাও। শুক্রবার ধৈর্যের বাঁধ ভাঙে তাঁদের। মুর্শিদাবাদ, মালদা, বীরভূম ও ঝাড়খণ্ডের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে এসপি মুখার্জি রোডে সংস্থার মূল অফিসে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা।
দীর্ঘক্ষণ তালাবন্দি করে রাখা হয় সংস্থার কর্ণধার বিশ্বজিত ব্যানার্জিকে। যদিও তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা কোনও অভিযোগই মানতে নারাজ বিশ্বজিতবাবুকে। টাকা ফেরতের দাবিতে টালিগঞ্জ থানায় বিক্ষোভ দেখান এজেন্ট ও গ্রাহকরা। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে সংস্থার কর্ণধারকে।