পুরনির্বাচন নিয়ে বৈঠকে রাজ্য-কমিশনের
অবশেষে ১৩টি পুরসভার নির্বাচন নিয়ে বৈঠকে বসল রাজ্য সরকার এবং নির্বাচন কমিশন। এই বৈঠক নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশন তিনবার চিঠি দেওয়ার পরও সরকারের তরফে জবাব মেলেনি। একবার বৈঠক বাতিলও হয়ে যায়। ফের গতসপ্তাহে মুখ্যসচিবকে চিঠি পাঠায় কমিশন। এই চিঠির পরই পুরসচিব আজ নির্বাচন কমিশনের দফতরে যান। ১৩টি পুরসভার নির্বাচন এবং বেশ কয়েকটি পুরসভার উপনির্বাচন নিয়ে কমিশনের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হয় ।
অবশেষে ১৩টি পুরসভার নির্বাচন নিয়ে বৈঠকে বসল রাজ্য সরকার এবং নির্বাচন কমিশন। এই বৈঠক নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশন তিনবার চিঠি দেওয়ার পরও সরকারের তরফে জবাব মেলেনি। একবার বৈঠক বাতিলও হয়ে যায়। ফের গতসপ্তাহে মুখ্যসচিবকে চিঠি পাঠায় কমিশন। এই চিঠির পরই পুরসচিব আজ নির্বাচন কমিশনের দফতরে যান। ১৩টি পুরসভার নির্বাচন এবং বেশ কয়েকটি পুরসভার উপনির্বাচন নিয়ে কমিশনের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হয় ।
রাজ্যের ১৩টি পুরসভার নির্বাচন নিয়ে রাজ্য সরকার কী উদ্যোগ নিয়েছে, তা জানতে চেয়ে তিনবার চিঠি দেয় রাজ্য নির্বাচন কমিশন। কিন্তু রাজ্য সরকারের তরফে কোনও জবাব দেওয়া হয়নি। গত সোমবার পুরসচিবের সঙ্গে কমিশনের বৈঠক হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি । শেষ মুহূর্তে অসুস্থতার কথা জানিয়ে বৈঠকে যাননি পুরসচিব। ফলে বৈঠক বাতিল হয়ে যায়। বৈঠক বাতিল হওয়ায় মুখ্যসচিবকে ফের চিঠি দেয় রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
তেরটি পুরসভার নির্বাচন কবে হবে, তা জানতে চাওয়ার পাশাপাশি, গত সোমবার পুরসচিব যে বৈঠকে যাননি সে কথাও চিঠিতে জানানো হয়। সোমবার কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করতে পুরসচিবকে পাঠান মুখ্যসচিব। বৈঠকে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়, মেদিনীপুর পুরসভায় ডি-লিমিটেশন করা সম্ভব হয়নি। বাকি পুরসভাগুলির ক্ষেত্রে সে কাজ প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছে। এছাড়াও কথা হয় রাজ্যের একাধিক পুরসভার বাইশটি ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচন নিয়েও। এই বাইশটি ওয়ার্ডে উপ-নির্বাচন কবে, তা জানতে চাওয়া হয়েছে পুরসচিবের কাছে।