বন্দরের ইউ-টার্ন, এবিজির বিরুদ্ধে মামলা চালাবে বন্দর
কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে এবিজির বিরুদ্ধে মামলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল কলকাতা পোর্ট ট্রাস্ট। এবিজির সঙ্গে চুক্তি খারিজের আর্জি জানিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষই। আজ বন্দর কর্তৃপক্ষ সেই মামলাই প্রত্যাহারের আবেদন জানায়। আবেদন মঞ্জুরও হয় বিচারপতি সম্বুদ্ধ চক্রবর্তীর এজলাসে। পরে আবার বন্দর কর্তৃপক্ষ আদালতে মামলা প্রত্যাহার না করার আবেদন জানিয়েছে। আগামী ৫ নভেম্বর মামলার পরবর্তী শুনানি।
কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে এবিজির বিরুদ্ধে মামলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল কলকাতা পোর্ট ট্রাস্ট। এবিজির সঙ্গে চুক্তি খারিজের আর্জি জানিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষই। আজ বন্দর কর্তৃপক্ষ সেই মামলাই প্রত্যাহারের আবেদন জানায়। আবেদন মঞ্জুরও হয় বিচারপতি সম্বুদ্ধ চক্রবর্তীর এজলাসে। পরে আবার বন্দর কর্তৃপক্ষ আদালতে মামলা প্রত্যাহার না করার আবেদন জানিয়েছে। আগামী ৫ নভেম্বর মামলার পরবর্তী শুনানি।
আইনজীবী অরুণাভ ঘোষ জানিয়েছেন, ভবিষ্যতের দোষারোপের সম্ভাবনা এড়াতেই মামলা প্রত্যাহার করেও পরে ঘুরে দাঁড়াতে বাধ্য হলেন তাঁরা।
আদালতের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও চুক্ত ভঙ্গ করে হলদিয়া বন্দরে কাজ করতে চাইছে না এবিজি। এই অভিযোগ তুলে চুক্তি খারিজের জন্য হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার আদালতে বন্দর কর্তৃপক্ষ বলে, এবিজি যখন নিজেরাই চলে যেতে চায়, তখন তাঁদের আবেদনের কোনও প্রাসঙ্গিকতা নেই। বিচারপতি সেই আবেদন মঞ্জুরও করে।
এরপর ফের বন্দর কর্তৃপক্ষ আদালতে জানায় তাঁরা মামলা প্রত্যাহার করতে চায় না। সেই অনুসারে আগামী ৫ নভেম্বর ফের মামলার শুনানির দিন ধার্য হয়েছে।
অন্যদিকে, হলদিয়া ছাড়ার জন্য এবিজির চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে বন্দর কর্তৃপক্ষও পাল্টা চিঠি দিয়েছে। চিঠিতে তাদের বিরুদ্ধে এবিজির করা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। আইনশৃঙ্খলার বিষয়টি রাজ্য সরকারের দায়িত্ব বলে চিঠিতে উল্লেখ করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। আইনশঙ্খলা নিয়ে হাইকোর্টের বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের এজলাসে মামলা করে এবিজি। সেই মামলার শুনানি হবে আগামী ১৯ নভেম্বর।