বিরোধী শূণ্য বিধাননগর পুনর্নির্বাচনে ভোটের হার মাত্র ৩০.৬০ শতাংশ, শান্তিপূর্ণ ভোটের হাওয়ায় দোল খেল পুলিস

দিনের শেষে বিরোধী শূণ্য বিধাননগরের পুনর্নির্বাচন ছিল প্রায় 'শান্তিপূর্ণ'। অনাগ্রহী ভোটাররা। তাই কাজ নেই পুলিসেরও। ফুরফুরে মেজাজে পুলিসের টহলদারি। কখনও দোলনায় দোল খেয়ে, কখনও আবার খবরের কাগজ পড়ে ডিউটি সারলেন কর্মরত পুলিস। ভোটের হার মাত্র ৩০.৬০ শতাংশ।

Updated By: Oct 9, 2015, 09:21 PM IST
 বিরোধী শূণ্য বিধাননগর পুনর্নির্বাচনে ভোটের হার মাত্র ৩০.৬০ শতাংশ, শান্তিপূর্ণ ভোটের হাওয়ায় দোল খেল পুলিস

ওয়েব ডেস্ক: দিনের শেষে বিরোধী শূণ্য বিধাননগরের পুনর্নির্বাচন ছিল প্রায় 'শান্তিপূর্ণ'। অনাগ্রহী ভোটাররা। তাই কাজ নেই পুলিসেরও। ফুরফুরে মেজাজে পুলিসের টহলদারি। কখনও দোলনায় দোল খেয়ে, কখনও আবার খবরের কাগজ পড়ে ডিউটি সারলেন কর্মরত পুলিস। ভোটের হার মাত্র ৩০.৬০ শতাংশ।

রাজ্যের অন্তর্বর্তীকালীন নির্বাচন কমিশনার আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, শান্তিপূর্ণভাবে ভোট হয়েছে। তবে কয়েকটি বুথে বিচ্ছিন্ন ঘটনাও লক্ষ্য করা গেছে। উত্তেজনা ছড়ায় বিধাননগরের ৪১ নম্বর ওয়ার্ডে। দুপুর ১টা ৪০ নাগাদ ৪২৭ নম্বর বুথে উত্তেজনা ছড়ায়। হঠাত্‍ই ওই ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায় এসে জানতে চান কংগ্রেস ভোট বয়কট করলেও কংগ্রেসের পোলিং এজেন্ট ওই বুথে কী করছেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন কংগ্রেস প্রার্থী কুণাল মজুমদার। তিনি সাফ জানান, ওই ব্যক্তি কংগ্রেসের পোলিং এজেন্ট নয়। এই ঘটনায় প্রশ্ন উঠছে, কংগ্রেসের পোলিং এজেন্ট না হলে কীভাবে ওই ব্যক্তির কাছে বৈধ কাগজপত্র এল। সকাল সাতটা থেকে ভোট শুরু হলেও এই ঘটনা নিয়ে দুপুরে কেন হইচই শুরু হল তা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন।

তবে আজকে চোখে পড়ার মতো ছিল পুলিসের টহলদারি। ভোট চলাকালীন বিধাননগরের চৌত্রিশ নম্বর ওয়ার্ডে পুলিসের দোলনায় দোল খাচ্ছে পুলিস। এই ঘটনায় প্রতিক্রিয়া বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্যের 'গণতন্ত্রের চিতায় দুলছে দোলনা।'

পুনর্নির্বাচনের জন্য জিডি ব্লকের সেন্ট জোয়ান প্রাইমারি স্কুলের তরফ থেকে ছুটি ঘোষণা করা হয়নি। তাই নিয়মমাফিক বাবা-মায়ের হাত ধরে কচিকাচারা পৌছেও গিয়েছিল স্কুলে।তবে স্কুলে গিয়ে দেখা যায় স্কুল বন্ধ। অযথা হয়রানির জন্য বিরক্ত অভিভাবকরা অভিযোগের আঙুল তুলেছেন স্কুল কর্তৃপক্ষের দিকে।

.