মহিলার সাহসে হাতেনাতে ধরা পড়ে গেল ছিনতাইবাজ
কলকাতা পুলিস যা করতে পারেনি, তা করে দেখালেন এই শহরের এক মহিলা। বাইক থেকে ছিনতাইবাজকে কলার ধরে টেনে নামালেন তিনি। হার ছিনতাই করে পালানোর সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে গেল ছিনতাইবাজ। তবে উধাও তার সঙ্গী। আজ সন্ধে সাড়ে ছটা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে ভবানীপুরের অ্যালেন বি রোডে। গত কয়েকমাস ধরেই কলকাতা শহরে কার্যত দৌরাত্ম্য চালাচ্ছে ছিনতাইবাজরা।
কলকাতা পুলিস যা করতে পারেনি, তা করে দেখালেন এই শহরের এক মহিলা। বাইক থেকে ছিনতাইবাজকে কলার ধরে টেনে নামালেন তিনি। হার ছিনতাই করে পালানোর সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে গেল ছিনতাইবাজ। তবে উধাও তার সঙ্গী। আজ সন্ধে সাড়ে ছটা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে ভবানীপুরের অ্যালেন বি রোডে। গত কয়েকমাস ধরেই কলকাতা শহরে কার্যত দৌরাত্ম্য চালাচ্ছে ছিনতাইবাজরা।
কখনও গড়িয়াহাট, কখনও সার্ভে পার্ক, কখনও যাদবপুর। এমনকী গুলি চালাতেও পিছপা হয়নি এই দুষ্কৃতীরা। আর কলকাতা পুলিস এখনও পর্যন্ত তাদের টিকিও ছুঁতে পারেনি। গোয়েন্দা দফতরের অফিসার পর্যন্ত বদলি হয়ে গেছেন। কিন্তু কোনও কাজ হয়নি। এই অবস্থায় এতদিন পুলিস যা পারেনি তাই করে দেখালেন এক মহিলা। সোমবার সন্ধে সাড়ে ছটা। ভবানীপুরের রামমোহন দত্ত রোডের বাড়ি থেকে বেরিয়ে ছেলেকে আঁকার স্কুল থেকে আনতে যাচ্ছিলেন ঊর্মি দেশাই। অ্যালেন বি রোডে পড়তেই সামনে চলে আসে বাইক আরোহী দুই যুবক। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ঊর্মি দেবীর সোনার হার ধরে টান মেরে পালাতে যায় তারা।
গণপিটুনির পর ফৈয়জকে পুলিসের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ফৈয়জ ধরা পড়লেও পালিয়ে যায় বাইকের পিছনে বসা দুষ্কৃতী। পুলিসের দাবি, পুজোর আগে এলগিন রোড এলাকায় বেশ কয়েকটি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটিয়েছে একবালপুরের বাসিন্দা এই ফৈয়াজ।