প্রশ্নের মুখে এসএসকেএমের অগ্নি নির্বাপণ পরিকাঠামো

এসএসকেএমে আগুন। প্রশ্নের মুখে অগ্নি নির্বাপণ পরিকাঠামো। আর এর জেরে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কার্যত হিমশিম খেতে হল দমকলকে। সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল। আগুন নেভানোর পরিকাঠামো কোথায়?  কাজেই এল না অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা। ফলে হিমশিম খেতে হল দমকলকে। ছুটতে হল পাইপ কাঁধে নিয়ে।

Updated By: Nov 21, 2016, 08:17 PM IST
প্রশ্নের মুখে এসএসকেএমের অগ্নি নির্বাপণ পরিকাঠামো

ওয়েব ডেস্ক: এসএসকেএমে আগুন। প্রশ্নের মুখে অগ্নি নির্বাপণ পরিকাঠামো। আর এর জেরে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কার্যত হিমশিম খেতে হল দমকলকে। সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল। আগুন নেভানোর পরিকাঠামো কোথায়?  কাজেই এল না অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা। ফলে হিমশিম খেতে হল দমকলকে। ছুটতে হল পাইপ কাঁধে নিয়ে।

কেন এই অবস্থা?

হাসপাতালে তো সবই আছে। কিন্তু চরম প্রয়োজনে কাজেই এল না। কেননা, সবকিছুই তৈরি হচ্ছে। ঠিক কেমন ব্যবস্থা থাকা উচিত ছিল? স্টিফেন কোর্টে আগুনের পর পুলিস, সিইএসসি, দমকল এবং কলকাতা পুরসভার প্রতিনিধিদের নিয়ে তড়িঘড়ি গঠন করা হয় যৌথ কমিটি। চোদ্দ দশমিক পাচ অর্থাত জি প্লাস ফোর বাড়ি হলেই তাতে উপযুক্ত অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা রাখতে হবে। রাখতে হবে ভূ গর্ভস্থ জলাধার। রাইজার। স্প্রিঙ্কলার। এবং হোস পাইপ।

আরও পড়ুন নয়া নোটে নাকি চিপ? গুজব নাকি সত্যি জেনে নিন

আগুন লাগলে দ্রুত নেভানোর জন্য এগুলি জরুরি। একটা নির্দিষ্ট পরিমাণের আগুনের তাপ পেলেই খুলে যাবে স্প্রিঙ্কলার। আগুন নেভানোর প্রাথমিক কাজ শুরু হয়ে যাবে তখন থেকেই। এরপর আগুন কোন তলায় লেগেছে, তা চিহ্নিত করবেন দমকল কর্মীরা। দ্রুত পৌছে যাবেন সেখানে। ভূ গর্ভস্থ জলাধারে যাতে জল পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকে তার জন্য চালিয়ে দেওয়া হবে পাম্প। রাইজার অর্থাত লাল পাইপের মাধ্যমে সেই জল পৌছে যাবে সেই তলায়। নির্দিষ্ট অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা থাকায় সেখানে হোস পাইপ লাগিয়ে আগুন নেভাবেন দমকল কর্মীরা। যেহেতু পাম্প চালানো রয়েছে তাই জলের কোনও অসুবিধাও হবে না।

এসএসকেএম হাসপাতাল ঘুরে দেখা গেল,অগ্নিনির্বাপণ পরিকাঠামো তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। তৈরি করা হচ্ছে ভূগর্ভস্থ জলাধার। শুরু হয়েছে ছাদ পর্যন্ত জল নিয়ে যাওয়ার জন্য পাইপ বসানোর কাজ। এরপরে শুরু হবে স্প্রিঙ্কলার বসানোর কাজ ।

আরও পড়ুন নোট বদলের ধাক্কায় কেমন হল বিয়ে? জানুন

.