রেজ্জাক মোল্লার রিলিজ নিয়ে দেবী শেঠিকে চিঠি ক্ষুব্ধ সুজনের
মেরুদণ্ডে গুরুতর আঘাত থাকলেও চাপে পড়ে আবদুর রেজ্জাক মোল্লাকে ছেড়ে দিতে চেয়েছিল আর এন টেগোর হাসপাতাল। সিপিআইএমের তরফে আগেই এই অভিযোগ করা হয়। এ বার লিখিত অভিযোগ জানিয়ে হাসপাতালের কর্ণধার ডক্টর দেবী শেঠীকে চিঠি দিলেন দলের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা সম্পাদক সুজন চক্রবর্তী।
মেরুদণ্ডে গুরুতর আঘাত থাকলেও চাপে পড়ে আবদুর রেজ্জাক মোল্লাকে ছেড়ে দিতে চেয়েছিল আর এন টেগোর হাসপাতাল। সিপিআইএমের তরফে আগেই এই অভিযোগ করা হয়। এ বার লিখিত অভিযোগ জানিয়ে হাসপাতালের কর্ণধার ডক্টর দেবী শেঠীকে চিঠি দিলেন দলের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা সম্পাদক সুজন চক্রবর্তী।
রবিবার ভাঙড়ে আক্রান্ত হওয়ার পর সোমবারই শুধুমাত্র এক্স-রে রিপোর্টের ভিত্তিতে আবদুর রেজ্জাক মোল্লাকে ছেড়ে দেওয়ার কথা জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। সাত তাড়াতাড়ি তাঁকে ছেড়ে দিতে চাওয়ার পিছনে রাজনৈতিক প্রভাবের কথা বলেছিলেন সিপিআইএম নেতারা। পরে, রেজ্জাক মোল্লার এমআরআই রিপোর্টে জানা যায় তাঁর মেরুদণ্ডে গুরুতর চোট আছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, রেজ্জাক মোল্লার মেরুদণ্ডের এল-ওয়ান হাড়ে চিড় ধরেছে। হাড়টি বেঁকে গিয়েছে। মেরুদণ্ডের এল-টু এল-থ্রি, এল-থ্রি এল-ফোর, এল-ফোর এল-ফাইভ এবং এল ফাইভ-এস ওয়ান হাড়ের মধ্যবর্তী গ্রন্থিও নড়ে গিয়েছে। জল জমেছে কোমরের হাড়ের একাংশে।
এমআরআই রিপোর্টে মেরুদণ্ডে গুরুতর আঘাত ধরা পড়ায় রেজ্জাক মোল্লা এখনও হাসপাতালেই চিকিত্সাধীন। তবে, সোমবার শুধুমাত্র এক্স-রে রিপোর্টের ভিত্তিতে কেন তাঁকে ছেড়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল ? সংবাদমাধ্যমের কাছে এই প্রশ্ন তোলার পর এ বার অভিযোগ জানিয়ে হাসপাতালের কর্ণধারকে চিঠি দিল সিপিআইএম নেতৃত্ব।