তোলা না পেয়ে চিকিত্সক দম্পতিকে মারধরের অভিযোগ তৃণমূল কাউন্সিলরের অনুগামীদের বিরুদ্ধে

তোলা না পেয়ে চিকিত্সক দম্পতিকে মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূল কাউন্সিলরের অনুগামীদের বিরুদ্ধে। গতকাল রাতে ঘটনাটি ঘটেছে রাজপুর সোনারপুর পুরসভার রবীন্দ্রপল্লী এলাকায়। আক্রান্ত চিকিত্সক প্রসেনজিত বিশ্বাস ও তাঁর স্ত্রী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি। তৃণমূল কাউন্সিলর বিভাস মুখার্জির নামে অভিযোগ দায়ের হয়েছে।  

Updated By: Jun 22, 2015, 10:31 PM IST

ওয়েব ডেস্ক: তোলা না পেয়ে চিকিত্সক দম্পতিকে মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূল কাউন্সিলরের অনুগামীদের বিরুদ্ধে। গতকাল রাতে ঘটনাটি ঘটেছে রাজপুর সোনারপুর পুরসভার রবীন্দ্রপল্লী এলাকায়। আক্রান্ত চিকিত্সক প্রসেনজিত বিশ্বাস ও তাঁর স্ত্রী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি। তৃণমূল কাউন্সিলর বিভাস মুখার্জির নামে অভিযোগ দায়ের হয়েছে।  

বাবা, মাকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারধর করছে দুষ্কৃতীরা। হাড়হিম করা এই দৃশ্য দেখেও ভয় পায়নি বছর সাতের এই ছোট্ট মেয়েটি। নিজেই মোবাইল থেকে ডায়াল করে ১০০  নম্বরে। আর তাতেই আরও বড় বিপদের হাত থেকে বেঁচে যান রাজপুর-সোনারপুরের রবীন্দ্রপল্লীর চিকিত্সক প্রসেনজিত বিশ্বাস ও তাঁর স্ত্রী চম্পা বিশ্বাস। 

কিন্তু হঠাত্ কেন চিকিত্সক দম্পতির ওপর এই হামলা? বছর দুয়েক আগে রবীন্দ্রপল্লীতে বাড়ি তৈরি করেন প্রসেনজিত বিশ্বাস। অভিযোগ, সেই থেকেই  তোলা চেয়ে বারবার হুমকি দেন চার নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর বিভাস মুখার্জি। বেশ কয়েকবার পুলিসে অভিযোগ জানিয়েও কোনও ফল হয়নি । 

রবিবার স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে বেরিয়েছিলেন প্রসেনজিত্‍ বিশ্বাস। সেইসময়  তাঁদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে দুষ্কৃতীরা। চলে বেদম মারধর।  শেষ পর্যন্ত মেয়ের ফোন পেয়ে আক্রান্ত চিকিত্সক দম্পতিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে পুলিস। সোনারপুর থানায় বিভাস মুখার্জির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন আক্রান্ত চিকিত্‍সক। তবে অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য  হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। 

Tags:
.