চেতলা ধর্ষণকাণ্ডের পিছনে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব?
চেতলা গণধর্ষণের জেরে এবার সামনে চলে এল তৃণমূলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের ঘটনা। যুযুধান যে দুপক্ষের বিবাদ এই ঘটনায় সামনে এসেছে, তাতে অভিযোগ উঠেছে ওই এলাকার বিধায়ক তথা রাজ্যের এক মন্ত্রীর ভাই এবং তৃণমূলের এক বিধায়ক তথা শ্রমিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত এক নেতার নামও। গণধর্ষণকাণ্ডের তদন্তে নেমে এই বিষয়টিও খতিয়ে দেখছে পুলিস।
চেতলা গণধর্ষণের জেরে এবার সামনে চলে এল তৃণমূলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের ঘটনা। যুযুধান যে দুপক্ষের বিবাদ এই ঘটনায় সামনে এসেছে, তাতে অভিযোগ উঠেছে ওই এলাকার বিধায়ক তথা রাজ্যের এক মন্ত্রীর ভাই এবং তৃণমূলের এক বিধায়ক তথা শ্রমিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত এক নেতার নামও। গণধর্ষণকাণ্ডের তদন্তে নেমে এই বিষয়টিও খতিয়ে দেখছে পুলিস।
এই ঘটনায় নিগৃহীত মহিলা তৃণমূলের এক স্থানীয় নেত্রীর সাহায্য নিয়েই চারুমার্কেট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। আবার পুলিস এই ঘটনার তদন্তে নেমে যে ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে সেই অজয় ভট্টাচার্য ওরফে ছেনো ওই এলাকার একজন পরিচিত তৃণমূল কর্মী। তাঁর দাদা এই এলাকার তৃণমূল নেতা। অজয় ভট্টাচার্য তৃণমূলের ওই শ্রমিক সংগঠনের নেতার গোষ্ঠীর লোক বলে পরিচিত। অজয় ভট্টাচার্যের পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ জানানো হয়, দলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের শিকার হয়েছেন তিনি।
অন্যদিকে, চেতলা গণধর্ষণকাণ্ডে দোষীদের কঠোর শাস্তি চান নিগৃহীতার বাবা। তাঁর দাবি, অবিলম্বে দোষীদের গ্রেফতার করতে হবে। ফের যাতে এধরনের ঘটনা না ঘটে, তারজন্য পুলিস প্রসাশনকে আরো কঠোর হওয়ার আর্জি জানিয়েছেন তিনি।