সরলেন শোভনদেব, দলে অসন্তোষ চরমে
শোভন চট্টোপাধ্যায়কে তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের সর্বভারতীয় সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন দলের একাংশ। ১৯৯৮ সালে কংগ্রেস ভেঙে তৃণমূল কংগ্রেস গঠনের সময় নিজের বিধায়ক পদে ইস্তফা দিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়।
শোভন চট্টোপাধ্যায়কে তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের সর্বভারতীয় সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন দলের একাংশ। ১৯৯৮ সালে কংগ্রেস ভেঙে তৃণমূল কংগ্রেস গঠনের সময় নিজের বিধায়ক পদে ইস্তফা দিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তৃণমূলের জন্মলগ্ন থেকে দলের শ্রমিক সংগঠনের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। বস্তুত তাঁর হাত ধরেই রাজ্যে তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন বিস্তার লাভ করে। পরে আচমকাই তাঁকে সরিয়ে আনা হয় দোলা সেনকে।
রাজ্য সভাপতি থেকে আইএনটিটিইউসির সর্বভারতীয় সভাপতি করা হয় শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে। কিন্তু বুধবার আচমকাই সর্বভারতীয় সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে সরিয়ে দিয়ে সেই জায়গায় আনা হয় সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে। এইভাবে আচমকা তাকে সরিয়ে দেওয়ার পরেই দল এবং দলের শ্রমিক সংগঠনের একাংশের মধ্যে দেখা দিয়েছে তীব্র অসন্তোষ। তবে তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রীর এই সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খোলেননি শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তবে তিনি যে ক্ষুব্ধ এবং অপমানিত দলের ঘনিষ্ঠদের কাছে তা গোপন করেননি।