তৃণমূলের সভায় উপছে পড়া ভিড়, সরকারি দফতরে হাজিরা ৫০ শতাংশ
ধর্মতলায় তৃণমূলের সভায় উপছে পড়া ভিড়। আর সরকারি দফতরে হাজিরা মাত্র পঞ্চাশ শতাংশ! ব্যাপক যান যন্ত্রণা সহ্য করে অফিসে এলেন হাতে গোনা কয়েক জন। শিকেয় কর্ম সংস্কৃতি। সরকারের পাল্টা সাফাই যে কর্মীরা সভা গিয়েছেন, তারা নিয়ম মেনে নিয়েছেন হাফছুটি।
ওয়েব ডেস্ক: ধর্মতলায় তৃণমূলের সভায় উপছে পড়া ভিড়। আর সরকারি দফতরে হাজিরা মাত্র পঞ্চাশ শতাংশ! ব্যাপক যান যন্ত্রণা সহ্য করে অফিসে এলেন হাতে গোনা কয়েক জন। শিকেয় কর্ম সংস্কৃতি। সরকারের পাল্টা সাফাই যে কর্মীরা সভা গিয়েছেন, তারা নিয়ম মেনে নিয়েছেন হাফছুটি।
সকাল এগারোটা পর্যন্ত এরকমই দশা ছিল মহাকরণের বিভিন্ন দফতরের। নির্দিষ্ট সময়ে অফিসে পৌছতে পেরেছেন হাতে গোনা য়েকজন। বারোটার পরেও অনেকে অফিসে এসে পৌছন। পথে অন্যদিনের চেয়ে বাস কম। অফিসে পৌছতে রীতিমতো হিমশিম দশা।
তবে বেলা বাড়লেও অনেক চেয়ার ফাঁকাই রয়ে গিয়েছে। দলের সমাবেশ ব্যস্ত মন্ত্রীরা অবশ্য দফতরে আসেননি। অনেক সরকারি কর্মীও যোগ দিয়েছেন একুশে জুলাইয়ের সমাবেশে। কেউ বা অফিসে এক বার মুখ দেখিয়েই ছুটেছেন সভায়। কেউ কেউ আবার যান যন্ত্রণার কথা ভেবে অফিসের পথে পা ই বাড়াননি । অফিসের ভিতরেও ছুটি-ছুটি ভাব। বিরোধীদের ডাকা ধর্মঘট রুখতে কর্মীদের উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করে সরকার। যুক্তি দেওয়া হয় কর্মসংস্কৃতির। বিরোধীদের প্রশ্ন, একুশে জুলাইয়ের দিন এই কর্মসংস্কৃতি কি হাওয়া উবে যায়!