আজ বিসর্জন, আগামী বছরের অপেক্ষা শুরু, মনখারাপ বাঙালির
আজ কলকাতার বারোয়ারি পুজোগুলির বিসর্জন। কলকাতার ২৪টি ঘাটে ও হাওড়ার চারটি ঘাটে প্রতিমা নিরঞ্জন হবে আজ। বিসর্জন ঘিরে ঘাটগুলিতে রয়েছে কড়া নিরাপত্তা। মোতায়েন করা হয়েছে আড়াই হাজার পুলিসকর্মী। নজরদারির জন্য ঘাটগুলিতে বসানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। প্রতিমা নিরঞ্জনের জন্য দুপুরের পর থেকে বন্ধ করে দেওয়া হবে স্ট্র্যান্ড রোড ও বিডন স্ট্রিট।
ওয়েব ডেস্ক: আজ কলকাতার বারোয়ারি পুজোগুলির বিসর্জন। কলকাতার ২৪টি ঘাটে ও হাওড়ার চারটি ঘাটে প্রতিমা নিরঞ্জন হবে আজ। বিসর্জন ঘিরে ঘাটগুলিতে রয়েছে কড়া নিরাপত্তা। মোতায়েন করা হয়েছে আড়াই হাজার পুলিসকর্মী। নজরদারির জন্য ঘাটগুলিতে বসানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। প্রতিমা নিরঞ্জনের জন্য দুপুরের পর থেকে বন্ধ করে দেওয়া হবে স্ট্র্যান্ড রোড ও বিডন স্ট্রিট।
সময়ের মৃত্যু নেই। সময় বারবার জন্ম নেয়। প্রতি জন্মের সঙ্গেই জুড়ে থাকে নবসৃষ্টির চেতনা। থাকে বিলীন হয়ে গিয়েও শূন্য থেকে শুরুর প্রেরণা। আর সে কারণেই ফি বছর শিউলি বিছানো পথ মিশে যায় নদীর বুকে।
প্রিয়জন চলে গেলে মন খারাপ হওয়াটাই দস্তুর। কিন্তু এক্ষেত্রে উল্টো। বিদায়বেলায় হাসিমুখের ছড়াছড়ি। ভাসানের পথে অজস্র হুল্লোড়।
অথচ মন খারাপের জলছবিটা কী নিদারণ করুণ!
তবু বিদায়লগ্ন জুড়ে থাকে মুখ ভরা হাসি। একে অপরকে রাঙিয়ে দেওয়ার খেলা।
যেতে হয়। প্রকৃতির অমোঘ নিয়মে সবাইকেই চলে যেতে হয়। যেতে হয় মা দুগ্গাকেও। তবে নতুন করে ফিরে আসার জন্য। নবসৃষ্টির প্রাণশক্তিতে ভরা এই বিদায়বেলায় হাসিমুখ থাকবে, এটাই কি স্বাভাবিক নয়!
আবার এসো মা। অপেক্ষায় রইলাম আমরা সবাই।