এখনও ব্যস্ত! বোধন যে হয়ে গেল...
গ্যাসের দাম আকাশছোঁয়া, পেট্রোল-ডিজেল কিনলেই ছেঁকা লাগার অবস্থা, রাস্তার ট্রাফিক জ্যামটাও মনখারাপ করায়। তার উপর আবার ঘাড়ের ওপর এফডিআইয়ের ভ্রুকুটি। সব মিলিয়ে কোনও রকমে বেঁচে থাকাটাই এখন চ্যালেঞ্জ। কিন্তু ওসব চিন্তাকে বাপি-বাড়ি-যা`র ঢঙে বাউন্ডারি পার করে রাজ্য মেতে উঠেছে উত্সবে। সত্যি, দুর্গা পুজো প্রমাণ করেও দেয় বাঙালি সমস্যা-প্রতিবন্ধকতা-চিন্তাকে কিভাবে দুরে সরিয়ে রেখে, আবেগে মেতে উঠে একটা উত্সবকে কার্নিভালের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যেতে পারে।
গ্যাসের দাম আকাশছোঁয়া, পেট্রোল-ডিজেল কিনলেই ছেঁকা লাগার অবস্থা, রাস্তার ট্রাফিক জ্যামটাও মনখারাপ করায়। তার উপর আবার ঘাড়ের ওপর এফডিআইয়ের ভ্রুকুটি। সব মিলিয়ে কোনও রকমে বেঁচে থাকাটাই এখন চ্যালেঞ্জ। কিন্তু ওসব চিন্তাকে বাপি-বাড়ি-যা`র ঢঙে বাউন্ডারি পার করে রাজ্য মেতে উঠেছে উত্সবে। সত্যি, দুর্গা পুজো প্রমাণ করেও দেয় বাঙালি সমস্যা-প্রতিবন্ধকতা-চিন্তাকে কিভাবে দুরে সরিয়ে রেখে, আবেগে মেতে উঠে একটা উত্সবকে কার্নিভালের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যেতে পারে।
আপনি পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকুন, যত সমস্যার পাহাড়ই ঝুলক আপনার সামনে আজ কলকাতাকে দেখলে আপনার মুখেও হাসি ফুটবে। উত্তর থেকে দক্ষিণে, পূর্ব থেকে পশ্চিমে রাস্তায় রাস্তায় আলো, নতুন সাজের জ্যান্ত দুগ্গা-লক্ষ্মী-কার্তিক (এমনকী অসুর, গনেশও), প্যান্ডেলের সামনে তিলধারনের জায়গা নেই। একটা গোটা সমাজের খুশি থাকার সেরা বিজ্ঞাপন হয়ে থাকছে এবারের পুজো। কে বলবে আমাদের সামনে কত সমস্যা। যদি কলকাতার পুজোকে মিস করেন তাহলে চোখটা বন্ধ করেন, দেখবেন উত্তরে বাগবাজারে দাঁড়িয়ে সেই বাচ্চাটার হাসি, দক্ষিণে সুরচি সংঘের সামনে মিষ্টি মেয়েটার হাসি, সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারে দুই বন্ধুর লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা। ফিল করছেন কি! কাজ ছেড়ে উঠে পড়ুন হাতছানি দিয়ে কলকাতা আপনাকে ডাকছে। `ইটস্ দি টাইম ফর সেলিব্রেশন`!