ত্রিফলা অলোতেও দুর্নীতির অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে
ত্রিফলা আলোকে নিয়ে একের পর এক দুর্নীতির অভিযোগে রীতিমত জেরবার কলকাতা পুরসভা। এবার ইলেকট্রনিক বিজ্ঞাপন বোর্ডের বরাত দেওয়াকে কেন্দ্র করে দুর্নীতির অভিযোগে উত্তাল পুরসভা। অভিযোগ, একটি রাস্তায় ইলেকট্রনিক বিজ্ঞাপনের বোর্ড বসানোর জন্য টেন্ডার ডাকা হলেও, অন্য রাস্তার ক্ষেত্রে তেমনটা হয়নি।
ত্রিফলা আলোকে নিয়ে একের পর এক দুর্নীতির অভিযোগে রীতিমত জেরবার কলকাতা পুরসভা। এবার ইলেকট্রনিক বিজ্ঞাপন বোর্ডের বরাত দেওয়াকে কেন্দ্র করে দুর্নীতির অভিযোগে উত্তাল পুরসভা। অভিযোগ, একটি রাস্তায় ইলেকট্রনিক বিজ্ঞাপনের বোর্ড বসানোর জন্য টেন্ডার ডাকা হলেও, অন্য রাস্তার ক্ষেত্রে তেমনটা হয়নি।
ত্রিফলা আলো নিয়ে প্রায় ৭০০ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগে জেরবার কলকাতা পুরসভা। এবার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে বৈদ্যিতিন বিজ্ঞাপন বোর্ডের বরাত দেওয়াকে কেন্দ্র করে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে পুরসভা সিদ্ধান্ত নেয়, শহরজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া হবে ইলেকট্রিক বিজ্ঞাপন বোর্ড। প্রার্থমিক ভাবে দু`টি রাস্তাকে চিহ্নিত করা হয়। তার মধ্যে একটি ধর্মতলা থেকে শ্যামবাজার পর্যন্ত। পুরসভার নিয়ম মেনে টেন্ডার ডেকে বরাত দেওয়া হয়েছে একাধিক সংস্থাকে। কিন্তু গোল বেধেছে শরত্ বেস রোডের বরাত দেওয়াকে কেন্দ্র করে। পুরসভার নথি বলছে, বিনা টেন্ডারে একটি সংস্থাকে বরাত দেওয়া হয়েছে। কেন এভাবে বরাত দেওয়া হল? কী বক্তব্য কলকাতা পুরসভার? মেয়র পারিষদের বক্তব্য অনুযায়ি কলকাতা পুরসভার দু`টি রাস্তার একটি পাইলট প্রোজেক্ট। আর অন্যটি হল সাধারণ প্রোজেক্ট।
যদি ধরেও নেওয়া যায় যে শরত্ বোস রোডে ইলেকট্রিক বিজ্ঞাপনের বোর্ড লাগানোটা পাইলট প্রোজেক্ট, তবে তার জন্যও কি টেন্ডার ডাকার প্রয়োজন নেই? অভিযোগ, এই গোটা বেনিয়মের নেপথ্যে রয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এক প্রভাবশালী কাউন্সিলার। তবে তিনি একা, নাকি তাঁর সঙ্গে দলের আরও অনেকে রয়েছেন তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন কেউ কেউ। ঘটনা যাই হোক, নজিরবীহিন দুর্নীতিকে ঘিরে পুরসভার অন্দরে জল্পনা তুঙ্গে।