ত্রিফলা দুর্নীতিকাণ্ড: ডেপুটেশনে পুর ইঞ্জিনিয়াররা
ত্রিফলা আলো দুর্নীতিকাণ্ডে আধিকারিকদের কাঁধে বন্দুক রেখে নিজেদের বাঁচাতে চাইছে কর্তৃপক্ষ। পুর কমিশনারকে ডেপুটেশনে এই অভিযোগই জানালেন পুর ইঞ্জিনিয়াররা। তাঁদের বক্তব্য, দোষ ঢাকতে সাধারণ কর্মীদের শিখণ্ডি করার চেষ্টা হচ্ছে। ত্রিফলাকাণ্ডে গতকালই শোকজ করা হয়েছে আলো বিভাগের বর্তমান ও প্রাক্তন ডিজি এবং জোন ফোর-এর এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারকে। এই শোকজ প্রত্যাহারেরও দাবি তোলা হয়েছে।
ত্রিফলা আলো দুর্নীতিকাণ্ডে আধিকারিকদের কাঁধে বন্দুক রেখে নিজেদের বাঁচাতে চাইছে কর্তৃপক্ষ। পুর কমিশনারকে ডেপুটেশনে এই অভিযোগই জানালেন পুর ইঞ্জিনিয়াররা। তাঁদের বক্তব্য, দোষ ঢাকতে সাধারণ কর্মীদের শিখণ্ডি করার চেষ্টা হচ্ছে। ত্রিফলাকাণ্ডে গতকালই শোকজ করা হয়েছে আলো বিভাগের বর্তমান ও প্রাক্তন ডিজি এবং জোন ফোর-এর এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারকে। এই শোকজ প্রত্যাহারেরও দাবি তোলা হয়েছে।
তাঁদের বক্তব্য, উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া পুরসভার কোনও কাজে অর্থব্যয় সম্ভব নয়। তা সত্ত্বেও যেভাবে শুধু অফিসারদের কাঁধে দোষ চাপানোর চেষ্টা চলছে তা নিয়ে ক্ষুব্ধ সাধারণ কর্মীরা। এভাবে চলতে থাকলে পুর পরিষেবা বিপর্যস্ত হয়ে পড়তে পারে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা। ত্রিফলাকাণ্ডে গতকাল শোকজ করা হয়েছে আলো বিভাগের বর্তমান ডিজি মনোব্রত চৌধুরী, প্রাক্তন ডিজি গৌতম পট্টনায়েক এবং জোন ফোর-এর এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার বাসব পাত্রকে। শো কজ প্রত্যাহারের দাবিও তোলা হয়েছে ক্ষু্ব্ধ পুর ইঞ্জিনিয়ারদের পক্ষ থেকে।
ত্রিফলা আলো কেলেঙ্কারি নিয়ে সরাসরি অভিযোগের আঙুল উঠেছে মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, তাঁর এবং মেয়র পারিষদদের অঙ্গুলীহেলনেই বিনা নোটিসে বিলি করা হয়েছিল টেন্ডার। প্রবল চাপে রীতিমতো দিশেহারা মেয়রকে বাঁচাতে শেষপর্যন্ত আসরে নামতে হয় মুখ্যমন্ত্রীকেও।
কিন্তু থামেনি বিতর্কের ঝড়। শেষপর্যন্ত তিন পুর আধিকারিকের ওপর দোষ চাপিয়ে এই বিতর্কের দায় ঝেড়ে ফেলার চেষ্টায় মেয়র। কিন্তু সত্যিই কী দায়ী শুধু আধিকারিকরা?