এসএসকেএমে ইন্টার্নের অস্বাভাবিক মৃত্যু, প্রশ্নের মুখে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা
এসএসকেএমে ইন্টার্নের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় প্রশ্নের মুখে হাসপাতালের নিরাপত্তা আর এখান থেকেই উঠছে প্রশ্ন।রাজ্যের নামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাসে নেশা করা অথবা হস্টেলের ভিতর নেশার জিনিসপত্র সরবরাহ করা কোনও নতুন ঘটনা নয়। কিন্তু রাজ্যের সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালও যে সেই বৃত্তের বাইরে নয়, শনিবার তা স্পষ্ট হয়ে গেল এক ইন্টার্নের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায়।
এসএসকেএমে ইন্টার্নের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় প্রশ্নের মুখে হাসপাতালের নিরাপত্তা আর এখান থেকেই উঠছে প্রশ্ন।রাজ্যের নামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাসে নেশা করা অথবা হস্টেলের ভিতর নেশার জিনিসপত্র সরবরাহ করা কোনও নতুন ঘটনা নয়। কিন্তু রাজ্যের সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালও যে সেই বৃত্তের বাইরে নয়, শনিবার তা স্পষ্ট হয়ে গেল এক ইন্টার্নের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায়।
অতিরিক্ত মাদক সেবনের ফলেই ইন্টার্ন সপ্তর্ষি দাসের মৃত্যু হয়েছে কি না, ময়না তদন্ত রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পরই তা স্পষ্ট হবে। কিন্তু মাদক নেওয়ার ফলেই যে ওই ইন্টার্নের মৃত্যু হয়েছে,ডাক্তাররা এ বিষয়ে মোটামুটি নিশ্চিত। সপ্তর্ষি এবং শাহবাজ ব্রাউন সুগার বা কোকেন জাতীয় কোনও মাদক নিয়েছিল বলে অনুমান ডাক্তারদের। আর এখানেই উঠেছে প্রশ্ন। কারণ, এই ধরনের মাদক অন্ধকার জগতের লোকের সাহায্য ছাড়া কারও পক্ষে জোগাড় করা কঠিন। স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন উঠেছে, ইন্টার্নদের সঙ্গে কি তাহলে অন্ধকার নেশার জগতের যোগ রয়েছে? বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার। এসএসকেএমের হস্টেলে মাদক ঢোকা আটকাতে সরকার কঠোর পদক্ষেপ করবে বলে জানিয়েছেন পরিবহণমন্ত্রী মদন মিত্র।
রবিবার সকাল দশটার মধ্যে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ঘটনার পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট তলব করেছে রাজ্য সরকার। বিষয়টি নিয়ে সোমবার সকাল দশটায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করবেন মন্ত্রী মদন মিত্র এবং ফিরহাদ হাকিম।