অপরিষ্কার রাস্তায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা চায়না টাউনের ঐতিহ্য প্রাণ ফিরে পাওয়ার অপেক্ষায়

আদি চায়না টাউনের হাল কি সত্যিই ফিরবে? নাকি আশ্বাসই সার। এখনও ঠিক বিশ্বাস করতে পারছেন না ব্ল্যাকবার্ন লেনের বাসিন্দারা। ব্রেকফাস্ট করতে আসা শহরের নানা প্রান্তের মানুষ অবশ্য খুশি। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিয়ে তাঁদের যতটুকু চিন্তা ছিল, তাও দূর হবে জেনে এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাচ্ছেন তাঁরা।    

Updated By: Jun 20, 2016, 06:55 PM IST
অপরিষ্কার রাস্তায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা চায়না টাউনের ঐতিহ্য প্রাণ ফিরে পাওয়ার অপেক্ষায়

ওয়েব ডেস্ক: আদি চায়না টাউনের হাল কি সত্যিই ফিরবে? নাকি আশ্বাসই সার। এখনও ঠিক বিশ্বাস করতে পারছেন না ব্ল্যাকবার্ন লেনের বাসিন্দারা। ব্রেকফাস্ট করতে আসা শহরের নানা প্রান্তের মানুষ অবশ্য খুশি। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিয়ে তাঁদের যতটুকু চিন্তা ছিল, তাও দূর হবে জেনে এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাচ্ছেন তাঁরা।    

ঠিক এভাবেই বদলে যাবে চিনাপাড়া। ঠিক এভাবেই বদলে যাবে আদি চায়না টাউনের চালচিত্র। তবুও একই সময়ে ঘুম ভাঙবে শহরের। ভোরের কলকাতা ঠিক এভাবেই হামলে পড়বে ব্ল্যাকবার্ন লেনে। কারণ গোটা কলকাতা চষে ফেললেও এই চিনা স্বাদ যে পাওয়া মুশকিল।

রাস্তার ধারে ছোট্ট লাঠির ডগায় আলগোছে টাঙানো মেনুকার্ড। কী নেই! প্রাতরাশের এমন ভাণ্ডারে ভিড় তো জমাবেই কলকাতা। উত্তর হোক বা দক্ষিণ, পূর্ব হোক বা মধ্য, ভোরের শহরের গন্তব্য ব্ল্যাকবার্ন লেন।

সেই লেনের চেহারাই বদলাচ্ছে। অপরিষ্কার রাস্তায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ঐতিহ্য আবারও প্রাণ ফিরে পাওয়ার অপেক্ষায়। প্রকল্প বাস্তবায়িত হোক, চায় গোটা কলকাতা। কিন্তু পুনরুজ্জীবনের নামে ফের গজিয়ে উঠবে না তো মল কালচার, থাকছে সংশয়ও।

সংশয় চিনাপাড়ার বাসিন্দাদের মধ্যেও ষোলোআনা। সিঙ্গাপুরের সংস্থা এসে ঘুরে গিয়েছে। দেখে গিয়েছে পুরসভাও। কেটে গিয়েছে অনেকগুলো বছর। কিন্তু বদলায়নি ছবিটা। এবার সত্যিই বদলাবে ছবিটা। এই আশা নিয়েই বুক বাঁধছে কলকাতা তথা ভারতের আদি চায়না টাউন।

.