R G Kar Incident: আরজিকর-কাণ্ড, আন্দোলনরত ছাত্রদের সঙ্গে আলোচনায় বসার প্রস্তাব মেডিক্যাল কাউন্সিলের

R G Kar Incident:কাউন্সিলের বক্তব্য হল ঘটনায় দোষীদের কঠোরতম শাস্তি চায় কাউন্সিল। কিন্তু তার মধ্যে চিকিত্সা পরিষেবার ক্ষেত্রে রোগীদের যাতে কোনও সমস্যা না হয় সেই দিকেও আন্দোলনকারীদের নজর দেওয়া অনুরোধ জানাল কাউন্সিল

Updated By: Aug 13, 2024, 04:59 PM IST
R G Kar Incident: আরজিকর-কাণ্ড, আন্দোলনরত ছাত্রদের সঙ্গে আলোচনায় বসার প্রস্তাব মেডিক্যাল কাউন্সিলের

শ্রেয়সী গঙ্গোপাধ্যায়: আরজিকর হাসপাতালের এক চিকিত্সকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় একজনকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে পুলিস। রাজ্য সরকারের বক্তব্য, প্রয়োজনে সিবিআই তদন্তের আদেশ দেওয়া হবে। এরমধ্যে একাধিক দাবিতে আন্দোলন করছেন পড়ুয়ারা। ফলে ব্যাঘাত ঘটছে হাসপাতালের পরিষেবার। এরকম এক পরিস্থিতিতে আন্দোলনরত ছাত্রদের সঙ্গে আলোচনায় বসার প্রস্তাব দিল ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিক্যাল কাউন্সিল।

আরও পড়ুন-'সামথিং ইজ মিসিং', আরজিকর কাণ্ডে CBI তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের!

কাউন্সিলের বক্তব্য হল ঘটনায় দোষীদের কঠোরতম শাস্তি চায় কাউন্সিল। কিন্তু তার মধ্যে চিকিত্সা পরিষেবার ক্ষেত্রে রোগীদের যাতে কোনও সমস্যা না হয় সেই দিকেও আন্দোলনকারীদের নজর দেওয়া অনুরোধ জানাল কাউন্সিল।

কাউন্সিলের তরফে ডা সুদীপ্ত রায় এক প্রেস বিবৃতিতে জানিয়েছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অত্যন্ত ক্ষিপ্রতার সঙ্গে বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করেছেন। আন্দোলনকারীদের সব দাবি মেনে নিয়েছেন। মৃত তরুণী চিকিত্সক দ্রুত ন্যায় বিচার পাবে। কিন্তু আমরা এও লক্ষ্য করেছি এরকম এক পরিস্থিতিতে রাজ্যজুড়ে চিকিত্সকদের একাংশ অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্ম বিরতির ডাক দিয়েছেন। এতে রাজ্যের সরকারি হাসপাতালের পরিষেবা ব্যহত হচ্ছে। এরকম এক পরিস্থিতিতে আন্দোলনরত চিকিত্সকদের কাছে অনুরোধ সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে তারা যেন কর্ম বিরতি প্রত্যাহার করে দ্রুত কাজে যোগ দান করেন।

এদিকে, আরজিকরকাণ্ডে জনস্বার্থ মামলায় এবার সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল আদালত। বিচার দিতে হবে মৃতের পরিবারকে। তদন্তে তেমন কোনও অগ্রগতি নেই। প্রমাণ নষ্ট হওয়ার সম্ভবনা। তাই সময় নষ্ট করা যাবে না। সমাজে বিশ্বাস বজায় রাখা প্রয়োজন। একজন ডাক্তারের মৃত্যু, তার পরেও সুপার, প্রিন্সিপাল চুপ। যেটা সন্দেহজনক। মঙ্গলবার এমনটাই বলল কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বেঞ্চ।

কেন একজন প্রিন্সিপ্যাল পদত্যাগ করল সেটা না খুঁজে রাজ্য তাকে অন্য পদে নিযুক্ত করেন। এত তাড়া কেন? সেটা বোঝা গেল না! জানিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। প্রিন্সিপালের বয়ান আজ রেকর্ড করা হয়েছে। যখন মামলা চলছে কলকাতা হাইকোর্টে। এদিন প্রধান বিচারপতি বলেন, 'সামথিং ইজ মিসিং। এমন নয় দেহ রাস্তায় পড়ে আছে। সুপার, প্রিনোসপাল কেন অভিযোগ করলেন না? সেটা না করে প্রিন্সিপালকে পুরস্কৃত করছেন?

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)

.