এক নজরে রাজ্য বাজেট ২০১৫-২০১৬

Updated By: Feb 27, 2015, 08:02 PM IST
এক নজরে রাজ্য বাজেট ২০১৫-২০১৬

> শ্রমিকের সুরক্ষার স্বার্থে একগুচ্ছ প্রকল্প ঘোষণা অর্থমন্ত্রীর। গ্রিন হাউস এনার্জী ব্যাবহার করে যারা ব্যাবসা চালাবে তাদের ভ্যাট মুকুব করার সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য মন্ত্রীসভা।

>কণ্যাশ্রী বৃত্তির পরিমাণ বারিয়ে করা হল ৭৫০ টাকা। ছিল ৫০০ টাকা।

>মন্ত্রী ছাড়াই ক্রীড়া দফতরে ১৮০ কোটি টাকা বরাদ্দ করলেন অর্থমন্ত্রী।

>পরিবহনে ৪৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করল অর্থ দফতর।

>চা শিল্পকে সেস থেকে ছাড়।

১০০> টাকা পর্যন্ত বিনোদন কর ছাড় রাজ্যের।  

> পরিবহণ কর্মীদের ১৫০০ টাকা পেনশন। পরিবারের জন্যও ভাতা।

> এই অর্থবর্ষে ১৬ লক্ষ ৬ হাজার কর্মসংস্থান। আগামী আর্থিক বছরে আরও সাড়ে ১৭ লক্ষ কর্ম সংস্থান।

> রাজ্য পরিকল্পনা খাতে অনুদান ১৬% বৃদ্ধি।

> এবার রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা বেড়ে ৪৬ কোটি টাকা।

> পরিকাঠামোয় বারাদ্দ ১৪৮৪ কোটি টাকা।

> শিল্পবাণিজ্যে বিরাদ্দ ৬৫৩ কোটি টাকা।

> সংখ্যালঘু উন্নয়নে ২০৩৩ কোটি টাকা বরাদ্দ।

> ৫ লক্ষ থেকে ১০ লক্ষ করা হল সীমা।  

> ভ্যাটে ছাড়ের উর্দ্ধসীমা বাড়ল।

> সংগ্রহ হয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা।

> লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৫ হাজার কোটি টাকা।

> রাজ্যের রাজস্ব থেকে আয়  কমল।

> বিদ্যুদায়নে বরাদ্দ ১২৯৫ কোটি টাকা।

> পূর্ত দফতরে বরাদ্দ ৭১৪ কোটি টাকা।

> কৃষিতে বরাদ্দ ১৫০০ কোটি টাকা।

> খাদ্য প্রক্রিয়া করণে বরাদ্দ ১৩৮ কোটি টাকা।

> পর্যটন খাতে বরাদ্দ বেড়ে ২২৩ কোটি টাকা।

> খাদ্যে বরাদ্দ ২০২ কোটি টাকা।

> ক্রীড়া দফতরে অনুদান ১৮০ কোটি টাকা।

> দেড়কোটি অসংরক্ষিত শ্রমিককে সুবিধা।

> সামাজিক মাল্টিকার্ড দেওয়া হবে।

> বিশ্ববঙ্গ সম্মেলনে প্রচুর লগ্নি এসেছে।

> রাজ্যে ৩ লক্ষ টাকা লগ্নি এসেছে।

> ৮টি নতুন আইটি পার্কের কাজ শেষের মুখে।

> ১০৭০০টি নতুন নো রিফিউজাল ট্যাক্সি।

> ৭টি নতুন আইটি পার্ক তৈরি করা হবে।

> ৮৭৪টি নতুন বাস নেমেছে।

> বিমান বন্দরে সেলস ট্যাক্স ৩০% কমে ১৫% করা হয়েছে, ফলে বেড়েছে উড়ান সংখ্যা।

> সুন্দরবন উন্নয়নে ৩৭০ কোটি টাকা।

> তথ্যপ্রযুক্তিতে ১৬৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ।

> ১২৭০ কিলোমিটার রাস্তা ডবল লেন করা হয়েছে।

> গ্রামীন রাস্তা ২৬৭২ কিমি সম্প্রসারণ করা হয়েছে।

> ১১টি পিছিয়ে পড়া জেলায় বিশেষ প্রকল্প।

> ১ কোটি নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ।

> গ্রামাঞ্চলে সবার ঘরে আলো কর্মসূচি।

> ৩৪২০ কোটি টাকা অনুদান কলকাতা পুরসভাকে।

> কন্যাশ্রী প্রকল্পে অনুদান ৫০০ থেকে বেড়ে ৭৫০ টাকা হল।

> ২২টি নতুন টাউনশিপ তৈরি হবে।

> স্ট্যাম্প শুল্ক সীমা ৪০ লক্ষ।

>২২ টি নগর তৈরির প্রস্তাব বাজেটে।

> ১০ লক্ষ কৃষককে ১০ হাজার করে টাকা দেওয়া হবে পাম্প বসানোর জন্য।

> চা শিল্পকে সেস থেকে ছাড়।

> ওষুধে ৩৬৪ কোটি টাকা ছাড় পেয়েছেন সাধারণ মানুষ।

> ৪৩টি নতুন আইটিআই চালু হয়েছে।

> কেন্দ্র টাকা না দেওয়ায় প্রকল্পের কাজ ব্যহত হয়েছে।

> হাসপাতালে শয্যা সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।

> ন্যায্যমূল্যে ওষুধের দোকান খোলা হয়েছে।

> ৮৪টি কৃষক বাজার চালু করা হয়েছে।

> ১৩৯৩ কোটি টাকার স্কলারশিপ পেয়েছে সংখ্যালঘু পড়ুয়ারা।

> ৮ কোটি ডিজিটাল রেশন কার্ড বিলি করা হয়েছে।

> ৯১ লক্ষ ভুয়ো রেশন কার্ড বাতিল করা হয়েছে।

> দরিদ্র, গৃহহীন মানুষদের জন্য ২ লক্ষ ৭৭ হাজার পাট্টা দান।

> ২৫ লক্ষ নতুন শৌচালয় হয়েছে।

> ১০০ দিনের কাজের ক্ষেত্রে বাংলা সারা দেশে ১ নম্বর।

> রাজ্যের ঋণ বেড়ে ২কোটি ৯৯ লক্ষ টাকা।

> বিপুল দেনা সত্ত্বেও সাফল্য পেয়েছি।

> পরিকল্পনা খাতে ব্যয় দ্বিগুণ হয়েছে।

>মূলধনী ব্যয় বেড়েছে রাজ্যের।

>বাংলায় আর্থিক বৃদ্ধির হার ১০.৪৮%। সারা দেশে আর্থিক বৃদ্ধির হার ৭.৫%। বাংলা আগিয়ে আছে থাকবে।  

>বিধানসভায় রাজ্যের বাজেট পেষ করা শুরু করলেন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র।

.