আপনার সম্পর্ক শেষ করে দিতে এই চারটি জিনিসই যথেষ্ট!
প্রথম দেখা, একটা ফোন কল, একটা প্রোপোজ, একটা সুন্দর মুহূর্ত, এক একটা অভিজ্ঞতা-এই সব মিলিয়েই তৈরি হয় একটা সম্পর্ক। দিন যত যায় সম্পর্ক গভীর থেকে আরও গভীর তলের ঠিকানা খুঁজতে থাকে। সম্পর্কের শুভারম্ভে সবার যে একই রকম অভিজ্ঞতা হয় তা একেবারেই নয়। তবে সম্পর্কের ইতি লেখার সময় চারটি জিনিস মোটামুটি সবারই একই থাকে। সম্পর্কের ভাঙনের ক্ষেত্রে চারটি জিনিসের ওপর কড়া নজর রেখেছেন গবেষকরা। এটাও বলা যায়, সম্পর্কের ভাঙনের জন্য এই চারটি জিনিসই যথেষ্ট, মনে করেছেন মনোবিদরা।
ওয়েব ডেস্ক: প্রথম দেখা, একটা ফোন কল, একটা প্রোপোজ, একটা সুন্দর মুহূর্ত, এক একটা অভিজ্ঞতা-এই সব মিলিয়েই তৈরি হয় একটা সম্পর্ক। দিন যত যায় সম্পর্ক গভীর থেকে আরও গভীর তলের ঠিকানা খুঁজতে থাকে। সম্পর্কের শুভারম্ভে সবার যে একই রকম অভিজ্ঞতা হয় তা একেবারেই নয়। তবে সম্পর্কের ইতি লেখার সময় চারটি জিনিস মোটামুটি সবারই একই থাকে। সম্পর্কের ভাঙনের ক্ষেত্রে চারটি জিনিসের ওপর কড়া নজর রেখেছেন গবেষকরা। এটাও বলা যায়, সম্পর্কের ভাঙনের জন্য এই চারটি জিনিসই যথেষ্ট, মনে করেছেন মনোবিদরা।
সমালোচনা-অপমান-আত্মরক্ষামূলক আচরণ-অতি সতর্কতা
সমালোচনা- একে অপরকে দোষারোপ! মনোবিদরা গবেষণা করে দেখেছেন, একে অপরকে দোষারোপ করা আসলে ব্যক্তিত্বের সমালোচনা করা। এই দোষারোপের পালা বেশিদিন চলতে থাকলে সম্পর্কও আর বেশিদিন স্থায়ী হয় না।
অপমান- গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী গবেষকরা মনে করছেন বৈবাহিক সম্পর্কের বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে সবথেকে বেশি প্রভাব ফেলে অবমাননা, তাচ্ছিল্য, অবজ্ঞা কিংবা অপমান।
আত্মরক্ষামূলক আচরণ- নিজের দোষ কিংবা ভুলকে কিছুতেই স্বীকার না করার অভ্যাস এবং ত্রুটি লুকিয়ে রাখতে অজুহাতের পর অজুহাত দেওয়া, কখনই সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে পারে না।
অতি সতর্কতা- আত্মরক্ষায় অজুহাত যেমন সু-সম্পর্কের ক্ষেত্রে কাম্য নয় তেমনিন অতি সতর্কতাও সম্পর্কের ক্ষেত্রে হানিকর। সব রকম যোগাযোগ বিছিন্ন করে কোনও রকম সমস্যার সমাধান না করাও সম্পর্কের জন্য ভালো নয়।