বয়সের পার্থক্য অনুযায়ী সুখী দাম্পত্যের হিসেব দিলেন গবেষকরা!
দাম্পত্য জীবনে মধুর সম্পর্ক বজায় রাখতে বয়সের পার্থক্য কম হওয়া উচিৎ। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বয়সের পার্থক্য কম হলে সংসারের স্থায়িত্ব বেশি হয়, একে অপরের মনের গতিবিধি বুঝে চলার ক্ষমতা বেশি থাকে। যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টার এমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি প্রতিনিধি দল তিন হাজার মানুষের ওপর সমীক্ষা চালিয়ে এই তথ্য প্রকাশ করেছে।
ওয়েব ডেস্ক : দাম্পত্য জীবনে মধুর সম্পর্ক বজায় রাখতে বয়সের পার্থক্য কম হওয়া উচিৎ। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বয়সের পার্থক্য কম হলে সংসারের স্থায়িত্ব বেশি হয়, একে অপরের মনের গতিবিধি বুঝে চলার ক্ষমতা বেশি থাকে। যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টার এমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি প্রতিনিধি দল তিন হাজার মানুষের ওপর সমীক্ষা চালিয়ে এই তথ্য প্রকাশ করেছে।
গবেষণায় দেখানো হয়েছে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বয়সের পার্থক্য বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের হারও বেড়ে যায়। স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য ৫ বছর হলে তাদের বিচ্ছেদের আশঙ্কা সমবয়সী দম্পতির তুলনায় ১৮ শতাংশ বেশি! বয়সের পার্থক্য ১০ বছর হলে বিচ্ছেদের আশঙ্কা ৩৯ শতাংশ এবং ২০ বছর হলে ৯৫ শতাংশ বেড়ে যায়! তবে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যের সম্পর্কের উপরও বিচ্ছেদের ব্যাপার অনেকাংশে নির্ভরশীল থাকে। সম্পর্ক যত ঘনিষ্ঠ হবে বিচ্ছেদের সম্ভাবনা ততই কম। এই গবেষণায় আরও বলা হয়েছে যে, বয়সের বেশি ব্যবধানে বিয়ের পরেও কমপক্ষে ২ বছর একত্রে থাকলে বিচ্ছেদের আশঙ্কা ৪৩ শতাংশ কমে আসে। আবার ১০ বছর একত্রে থাকলে তা ৯৪ শতাংশ পর্যন্ত কমে আসে।