করে নিন ব্যাংকের কাজ, দেশব্যাপী ব্যাংক ধর্মঘট শুক্রবার; ব্যহত হবে ব্যাংকের পরিষেবা
ভেঙ্কটাচলম বলেছেন ব্যাংক অফ মহারাষ্ট্রের মতো সরকারি ব্যাংকগুলি ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার অস্বীকার করছে যখন কানারা ব্যাংক, ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, ব্যাংক অফ বরোদা এবং আইডিবিআই ব্যাংক তাদর বিভিন্ন ব্যাংকিং কার্যক্রম আউটসোর্স করছে। সদস্যরা ইউনিয়নের সক্রিয় থাকার কারণে তারা আক্রমণের শিকার হচ্ছেন বলে দাবি ব্যাংক কর্মীদের। এর প্রতিবাদেই কর্মবিরতি পালন করবেন তারা।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন (AIBEA) ১৯ নভেম্বর ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে। এর কারণে সারা দেশে ব্যাংকিং পরিষেবাগুলি প্রভাবিত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। সদস্যরা ইউনিয়নের সক্রিয় থাকার কারণে তারা আক্রমণের শিকার হচ্ছেন বলে দাবি ব্যাংক কর্মীদের। এর প্রতিবাদেই কর্মবিরতি পালন করবেন তারা। এআইবিইএ-র সাধারণ সম্পাদক সি.এইচ. ভেঙ্কটাচলম বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে, আক্রমণ শুধু বাড়ছেই না, এই সব আক্রমণের মধ্যে একটি অভিন্ন যোগসূত্র রয়েছে।
ভেঙ্কটাচলম তার সংগঠনের সদস্যদের বলেন, ‘এই আক্রমণগুলির মধ্যে একটি প্যাটার্ন রয়েছে তাই, আমাদের সামগ্রিকভাবে AIBEA স্তরে এই আক্রমণগুলিকে প্রতিহত করতে হবে, প্রতিশোধ নিতে হবে এবং প্রতিহত করতে হবে," ।
তিনি বলেন, সোনালী ব্যাংক, এমইউএফজি ব্যাংক, ফেডারেল ব্যাংক এবং স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক এআইবিইএ ইউনিয়ন নেতাদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছে।
ভেঙ্কটাচলম বলেছেন যে ব্যাংক অফ মহারাষ্ট্রের মতো সরকারি ব্যাংকগুলি ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার অস্বীকার করছে যখন কানারা ব্যাংক, ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, ব্যাংক অফ বরোদা এবং আইডিবিআই ব্যাংক তাদর বিভিন্ন ব্যাংকিং কার্যক্রম আউটসোর্স করছে।
তাঁর মতে, সেন্ট্রাল ব্যাংক ও 'জঙ্গলরাজ' চলছে। তিনি দাবি করেছেন এই ব্যাংকে ম্যানেজমেন্ট নির্বিচারে বদলির ক্ষেত্রে পক্ষপাতিত্ব করা হয়।
ভেঙ্কটাচলম বলেছেন, দ্বিপক্ষীক সেটেলমেন্ট এবং ব্যাংক স্তরের সেটেলমেন্ট লঙ্ঘন করে ৩,৩০০ জনেরও বেশি ক্লার্ক স্তরের কর্মীকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় বদলি করেছে।
দেশব্যাপী ধর্মঘটের আগে এআইবিইএ সদস্যরা বিভিন্ন ধরনের বিক্ষোভ প্রদর্শন করবে বলেও জানা গিয়েছে।