" যদিদং ফেসবুক তব, তদস্তু ফেসবুক মম"
সময়ের সঙ্গে মানুষের জীবনযাত্রা দ্রুত পাল্টাচ্ছে। পাল্টাচ্ছে ভাবনা পাল্টাচ্ছে ভালবাসা। আমাদের সংস্কৃতিতে সোশাল নেটওর্য়াকিংয়ে প্রেম যতই আড় চোখে দেখা হোক, যদি একবার বিবাহ বন্ধনে পড়ে যান টিকে যাবে। টিকে যাবে আপনার দাম্পত্য জীবন। একটি গবেষণায় উঠে আসছে যাঁরা ২০০৫ থেকে ২০১২-র মধ্যে ৭ শতাংশ মানুষ সোশাল নেটওয়ার্কিংয়ের সাহায্যে প্রেম করে বিয়ে করেছেন। তাঁরা সুখে শান্তিতে দিব্যি আছেন।
সময়ের সঙ্গে মানুষের জীবনযাত্রা দ্রুত পাল্টাচ্ছে। পাল্টাচ্ছে ভাবনা পাল্টাচ্ছে ভালবাসা। আমাদের সংস্কৃতিতে সোশাল নেটওর্য়াকিংয়ে প্রেম যতই আড় চোখে দেখা হোক, যদি একবার বিবাহ বন্ধনে পড়ে যান টিকে যাবে। টিকে যাবে আপনার দাম্পত্য জীবন। একটি গবেষণায় উঠে আসছে যাঁরা ২০০৫ থেকে ২০১২-র মধ্যে ৭ শতাংশ মানুষ সোশাল নেটওয়ার্কিংয়ের সাহায্যে প্রেম করে বিয়ে করেছেন। তাঁরা সুখে শান্তিতে দিব্যি আছেন।
কানসাস বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষক জেফরি হল জানাচ্ছেন মানুষের জীবনযাত্রায় সোশাল নেটওয়ার্কিং একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে। ভালবাসার দরজা একবারেই উন্মুক্ত হয়ে গেছে। মানুষ একাধিকবার প্রেমে পড়ছে। খুব সহজে লাইফ পার্টনার খুঁজে নিতে পারচ্ছে। আর যদি ঠিকঠাক মনের মতন সঙ্গী খুঁজে নিতে পারা যায়, তাহলে তাঁদের দাম্পত্য জীবন খুবই সুখে থাকবে।
আপনার ভালবাসা অনলাইন না অফলাইন। ইন্টারনেট দুনিয়ায় থাকলে আপনার ভালবাসা কখনও `অফ` হবে না সেটাই প্রমাণ করছে সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলো। গবেষনায় বলছে, বিশ্বের ১০ জন মানুষের মধ্যে ১ জন মানুষ ফেসবুকে ডেটিং করে। সবথেকে বড় কথা হল দুটি মানুষের ভালবাসার সঙ্গে মিলিয়ে দিয়েছে ধর্ম, জাতি, দেশ, বয়স সবকিছু। গবেষনায় দেখা যাচ্ছে ১৮৫২৭ জন মানুষ বয়স, দেশ, ধর্ম, অর্থনীতির সীমারেখা পেরিয়ে ভালবাসাকেই গুরুত্ব দিয়েছে। তাই যাঁরা এই ভালবাসা থেকে বিয়ে করছেন, তাঁদের দাম্পত্য জীবন সুখেই কাটছে। এই প্রসঙ্গে টেনে বলাই যায় এবার বিয়ের মন্ত্রে বলা হবে " যদিদং ফেসবুক তব, তদিদং ফেসবুক মম"।