বাতাসের দূষিত কার্বন কণাকে হিরেতে বদলে দেবে ভ্যাকিউম ক্লিনার
বিশাল এক ভ্যাকিউম ক্লিনার। তা দিয়ে পরিষ্কার হবে শহর জুড়ে থাকা ধোঁয়া ও দূষণের আস্তরন। শুধু তাই নয়। সেই বিশালাকার যন্ত্র থেকে বেরোবে শুদ্ধ বাতাস। আর দূষিত বাতাসের কার্বণ কণাকে হিরেতে রূপান্তরিত করার প্রয়াসও চলবে। বাতাস থেকে জঞ্জাল টেনে ফেলার এই প্রকল্প বাস্তব রূপ নিতে চলেছে বেজিং শহরে।
ব্যুরো: বিশাল এক ভ্যাকিউম ক্লিনার। তা দিয়ে পরিষ্কার হবে শহর জুড়ে থাকা ধোঁয়া ও দূষণের আস্তরন। শুধু তাই নয়। সেই বিশালাকার যন্ত্র থেকে বেরোবে শুদ্ধ বাতাস। আর দূষিত বাতাসের কার্বণ কণাকে হিরেতে রূপান্তরিত করার প্রয়াসও চলবে। বাতাস থেকে জঞ্জাল টেনে ফেলার এই প্রকল্প বাস্তব রূপ নিতে চলেছে বেজিং শহরে।
দূষণের সমস্যায় জেরবার বেজিংয়ের সাধারণ মানুষ। ধোঁয়া ও দূষণের চাদর বা স্মগ ভেদ করতে পারে না মধ্য গগনে থাকা সূর্যও। এবার সেই বেজিংয়ের স্মগ শুষে শুদ্ধ বাতাসে শহর ভরিয়ে দেওয়ার স্বপ্ন দেখাচ্ছেন ডাচ ডিজাইনার ডান রুজগার্ডে। শিগগিরই পরীক্ষামূলক ভাবে বেজিংয়ের পার্কে বসতে চলেছে এক ভ্যাকিউম টাওয়ার। এই ভ্যাকিউম টাওয়ারের থাকবে আইওনিক ফিল্টার যা দূষণ ও ধোঁয়ার কণা টেনে নেবে ।
এখানেই থেমে থাকেননি ডান রুজগার্ডে। শুষে নেওয়া স্মগ তিনি রূপান্তরিত করতে চান হীরেতে। কিন্তু কিভাবে?
এফভিও- স্মগ থেকে হীরে তৈরি করা যায় কিনা তা সময়ই বলবে। তবে জঞ্জাল থেকেও যে সম্পদ তৈরি হতে পারে সেই উদাহরণই রাখতে চান রুজগার্ডে।