অতিবৃষ্টিতে কেরলে মৃত ১১, আশঙ্কা আরও প্রাণহানির
অতি বৃষ্টির জেরে জল জমার ফলে আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত বন্ধ করে দেওয়া হল কোচি বিমান বন্দর। বাতিল করা হয়েছে ১২৬টি বিমানের উড়ান। অন্যদিকে, কোচির পার্বত্য জেলা ইড়ুক্কিতে ধস নেমে এখনও পর্যন্ত ১১জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আরও মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে।
অতি বৃষ্টির জেরে জল জমার ফলে আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত বন্ধ করে দেওয়া হল কোচি বিমান বন্দর। বাতিল করা হয়েছে ১২৬টি বিমানের উড়ান। অন্যদিকে, কোচির পার্বত্য জেলা ইড়ুক্কিতে ধস নেমে এখনও পর্যন্ত ১১জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আরও মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে।
কোচি থেকে ১২৫ কিলোমিটার দূরের ইড়ুক্কিতে ৪৯ নম্বর জাতীয় সড়কে ধস নেমে বন্ধ ১০০মিটার রাস্তা। এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী ধসের জেরে একটি টুরিস্ট বাস ও কয়েকটি গাড়ি উল্টে গেছে। দু`দিকের রাস্তাই বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে ধস বিধ্বস্ত অঞ্চলে আটকে পড়েছে বেশ কিছু যানবাহন।
উদ্ধার কাজ শুরু হলেও খারাপ আবহাওয়া তাতে বাধা দিচ্ছে। আদিমালি থেকে নেরিমাঙ্গলম কেরালার অনান্য অঞ্চল থেকে কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। পার্শবর্তী শহর যেমন মুন্নার থেকে অ্যাম্বুলেন্স আর ডাক্তাররা ইড়ুক্কির দিকে রওনা দিয়েছেন।
সপ্তাহ ধরে চলা লাগাতার ভারি বৃষ্টিতে ভেসে গেছে পাহাড়ের ধাপে থাকা বেশ কিছু বাড়ি। পেরিয়ার নদীর জলও বিপদ সীমা ছুঁয়ে ফেলার মুখে। ছোট ছোট বাঁধ গুলির দরজা খুলে দেওয়া হয়েছে।