এখনও পর্যন্ত ৭০ হাজার কোটির কালো টাকা উদ্ধার করল SIT
নোট বাতিলের সিদধান্ত নেওয়া হয় ২০১৬-র ৮ নভেম্বর। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দেশজুড়়ে ঘোষণা করেন, ৮ নভেম্বরের পর থেকে আর পুরনো ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট ব্যবহার কর যাবে না। তার বদল বাজারে এল নতুন ৫০০ ও ২০০০ টাকার নোট। দেশ থেকে দূর্নীতি মুছতে ও কালো টাকার হদিশ পেতেই এই সিদ্ধান্ত বলে দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী।
ওয়েব ডেস্ক : নোট বাতিলের সিদধান্ত নেওয়া হয় ২০১৬-র ৮ নভেম্বর। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দেশজুড়়ে ঘোষণা করেন, ৮ নভেম্বরের পর থেকে আর পুরনো ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট ব্যবহার কর যাবে না। তার বদল বাজারে এল নতুন ৫০০ ও ২০০০ টাকার নোট। দেশ থেকে দূর্নীতি মুছতে ও কালো টাকার হদিশ পেতেই এই সিদ্ধান্ত বলে দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী।
তাঁর লক্ষ্যকে বাস্তবে নিয়ে আসতে দেশে কালো টাকার বিরুদ্ধে শুরু হল অভিযান। সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে তৈরি করা হল একটি বিশেষ তদন্তকারী দল SIT। সেই দলের প্রধান নিযুক্ত করা হল বিচারপতি অরিজিত পাসাওয়াত। সেই তদন্তকারী দলের অন্তর্বর্তী রিপোর্ট জমা দেওয়া হবে আগামী এপ্রিল মাসে। তবে, এখনও পর্যন্ত তাদের তদন্তে উঠে এসেছে ভয়ঙ্কর তথ্য। SIT-র পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে গত নভেম্বর মাস থেকে এখনও পর্যন্ত মোট ৭০ হাজার কোটির কালো টাকা উদ্ধার হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বিদেশে ভারতীয়দের মজুত করে রাখা বেনামীতে টাকাও।
SIT-এর তরফে কালো টাকার উত্স রোধে একাধিক উপায়ের কথা বলা হয়েছে সরকারকে। সেই সঙ্গে SIT-এর দাবি, কোনও ব্যক্তি ১৫ লাখ টাকার বেশি নিজেদের অ্যাকাউন্টে রেখে সেই টাকার উত্স সঠিকভাবে জানাতে না পারলে তা কালো টাকা ঘোষণা করা হোক। যদিও, কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে এখনও তাদের কথায় সিলমোহর দেওয়া হয়নি।