ফের খবরের শিরোনামে BSF জওয়ান তেজবাহাদুর যাদব!

সেনাবাহিনীর জওয়ানদের দেওয়া হয় নিম্নমানের খাবার। সোশাল মিডিয়ার ভিডিও পোস্টে এমন বক্তব্য রেখে দেশজুড়ে হইচই ফেলে দেন BSF জওয়ান তেজবাহাদুর যাদব। তাঁর অভিযোগ ছিল, শুধু খারাপ খাবারই নয়, অনেক সময় না খেয়েই ঘুমোতে যেতে হয় জওয়ানদের। প্রায় সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাল হয়ে যায় ওই ভিডিও। টনক নড়ে প্রধানমন্ত্রীর দফতরেরও। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক ও BSF কর্তাদের কাছ থেকে এবিষয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট চেয়ে পাঠায় PMO। এনিয়ে দিল্লি হাইকোর্টে দায়ের হয় জনস্বার্থ মামলাও। পরে এভাবে প্রকাশ্যে জওয়ানদের মুখ খোলার বিরুদ্ধে কড়া হুঁশিয়ারি দেন সেনাপ্রধান। সেই বিতর্ক মেটার আগেই ফের খবরের শিরোনামে তেজবাহাদুর যাদব।

Updated By: Feb 10, 2017, 07:55 PM IST
ফের খবরের শিরোনামে BSF জওয়ান তেজবাহাদুর যাদব!

ওয়েব ডেস্ক : সেনাবাহিনীর জওয়ানদের দেওয়া হয় নিম্নমানের খাবার। সোশাল মিডিয়ার ভিডিও পোস্টে এমন বক্তব্য রেখে দেশজুড়ে হইচই ফেলে দেন BSF জওয়ান তেজবাহাদুর যাদব। তাঁর অভিযোগ ছিল, শুধু খারাপ খাবারই নয়, অনেক সময় না খেয়েই ঘুমোতে যেতে হয় জওয়ানদের। প্রায় সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাল হয়ে যায় ওই ভিডিও। টনক নড়ে প্রধানমন্ত্রীর দফতরেরও। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক ও BSF কর্তাদের কাছ থেকে এবিষয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট চেয়ে পাঠায় PMO। এনিয়ে দিল্লি হাইকোর্টে দায়ের হয় জনস্বার্থ মামলাও। পরে এভাবে প্রকাশ্যে জওয়ানদের মুখ খোলার বিরুদ্ধে কড়া হুঁশিয়ারি দেন সেনাপ্রধান। সেই বিতর্ক মেটার আগেই ফের খবরের শিরোনামে তেজবাহাদুর যাদব।

আরও পড়ুন- বাহিনীতে দুর্নীতির অভিযোগে মুখ খুললেন আরও এক সেনাকর্মী

দিন কয়েক আগে দিল্লি হাইকোর্টে তেজবাহাদুরের স্ত্রী অভিযোগ করেন, তেজবাহাদুর যাদবকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। গত তিন দিন পরিবারের সদস্যরা যোগাযোগ করতে পারছেন না তাঁর সঙ্গে। তেজবাহাদুরকে  অন্যায়ভাবে আটকে রাখা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তাঁর স্ত্রী। এরপরেই আদালতের দ্বারস্থ হয় পরিবার। এদিন জরুরি ভিত্তিতে শুনানি হয় দিল্লি হাইকোর্টে। আদালতে BSF-এর  পক্ষ থেকে জানানো হয়, তেজবাহাদুরকে আটক করা হয়নি। তাঁকে সাম্বায় অন্য ব্যাটেলিয়নে বদলি করা হয়েছে। পরিবারের সঙ্গে তেজবাহাদুরের ফোনে কথাবার্তার টেপও আদালতে জমা দেয় BSF কর্তৃপক্ষ।

এরপরেই দিল্লি আদালত কেন্দ্রকে নির্দেশ দেয়, তেজবাহাদুরের স্ত্রী যাতে ব্যারাকে গিয়ে তাঁর স্বামীর সঙ্গে দু'দিন থাকতে পারেন সেই ব্যবস্থা করতে হবে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ১৫ই ফেব্রুয়ারি।

.