Ballistic Missile Pralay: চিন-পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আরও শক্তিশালী সেনা, সীমান্তে মোতায়েন করা হচ্ছে ভয়ঙ্কর এই ক্ষেপণাস্ত্র
২০২১ সালের ডিসেম্বরে দুবার এটির পরীক্ষা করা হয়। ভূমি থেকে ভূমিতে কার্যকারী এই মিসাইলটি শত্রুদের পক্ষে ঠেকানো শক্ত। এটিকে প্রথমে ভারতীয় বায়ুসেনা ও পরে তা সেনাবাহিনীকে দেওয়া হবে বলে খবর
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: লাদাখে উত্তেজনা ছিলই, এবার তার সঙ্গে যোগ হয়েছে অরুণাচল। ভারত-চিন সীমান্তে অরুণাচলে চিনা সেনার আগ্রাসনের মোকাবিলা করেছে ভারতীয় জওয়ানরা। ফলে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে সেখানেও। এমনই এক পরিস্থিতিতে ভারতীয় সেনাকে ১২টি ব্যালিস্টিক মিসাইল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। ওইসব মিসাইল মোতায়েন করা হবে ভারত-চিন ও ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে।
আরও পড়ুন-প্রাথমিকে নিয়োগে এবার কি আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়াদের জন্য সংরক্ষণ?
বর্তমানে প্রলয় মিসাইলের পাল্লা ১৫০-৫০০ কিলোমিটার। এটির বিশেষত্ব হল এটিকে অন্য কোনও মিসাইলের আঘাতে খুব সহজে ধ্বংস করা যায় না। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে সংবাদসংস্থা এএনআইয়ের খবর, 'প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে ১২০টি প্রলয় মিসাইল কেনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে। ওইসব মিসাইল ভারতীয় সীমান্ত এলাকায় মোতায়েন করা হবে।'
পাকিস্তান ও চিনের হাতে রয়েছে ব্যালিস্টিক মিসাইল। প্রয়োজনে তা ভারতের উপরে ব্যবহার হতে পারে। ফলে ভারতও ক্ষেত্রে বিশেষে ব্যালিস্টিক মিসাইলের কথা মাথায় রাখছে।
প্রলয় মিসাইল তৈরি করেছে ডিআরডিও। এটিকে আরও শক্তিশালী করে তোলা হচ্ছে। বাড়ানো হচ্ছে এটির পাল্লা। ২০১৫ সালে এই মিসাইল তৈরি হলেও বিপিন রাওয়াত যখন চিফ অব আর্মি স্টাফ ছিলেন সেইসময় একটি আরও শক্তিশালী করে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
২০২১ সালের ডিসেম্বরে দুবার এটির পরীক্ষা করা হয়। ভূমি থেকে ভূমিতে কার্যকারী এই মিসাইলটি শত্রুদের পক্ষে ঠেকানো শক্ত। এটিকে প্রথমে ভারতীয় বায়ুসেনা ও পরে তা সেনাবাহিনীকে দেওয়া হবে বলে খবর।