ওয়ার্কিং কমিটিতে অভিষেকের অপেক্ষায় কংগ্রেসের নয়া প্রজন্ম

কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি থেকে প্রণব মুখোপাধ্যায়ের বিদায়ের পরই নতুন নেতৃত্ব উঠে আসা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। এমনিতে প্রণববাবুর বিদায়ে পশ্চিমবঙ্গের আর কোনও প্রতিনিধিই নেই কংগ্রেসের ওই শীর্ষ কমিটিতে। তবে প্রাদেশিক সেই সমীকরণ ছাপিয়ে কংগ্রেসের অন্দরে এখন জল্পনা শুরু হয়েছে শীর্ষ নেতৃত্বে যুব নেতাদের উত্থান নিয়ে।

Updated By: Jun 29, 2012, 03:14 PM IST

কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি থেকে প্রণব মুখোপাধ্যায়ের বিদায়ের পরই নতুন নেতৃত্ব উঠে আসা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। এমনিতে প্রণববাবুর বিদায়ে পশ্চিমবঙ্গের আর কোনও প্রতিনিধিই নেই কংগ্রেসের ওই শীর্ষ কমিটিতে। তবে প্রাদেশিক সেই সমীকরণ ছাপিয়ে কংগ্রেসের অন্দরে এখন জল্পনা শুরু হয়েছে শীর্ষ নেতৃত্বে যুব নেতাদের উত্থান নিয়ে। 
বর্তমানে ওই কংগ্রেসের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারক  কমিটিতে সবচেয়ে বেশি প্রতিনিধি উত্তর প্রদেশ থেকে রয়েছে। কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির এই মুহূর্তে সদস্য সংখ্যা ৪১। তার মধ্যে উত্তর প্রদেশের মোট প্রতিনিধি সংখ্যা নয়। চার জন প্রতিনিধি থাকায় সংখ্যার বিচারে এরপরই রয়েছে জম্মু ও কাশ্মীরের স্থান। তিন জন করে প্রতিনিধি রয়েছেন পঞ্জাব ও মহারাষ্ট্র থেকে।
দলের চাণক্যের বিদায়ের পর এবারে নতুন মুখ উঠে আসতে পারে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটিতে। আর এখানেই শুরু হয়েছে জল্পনা। শীর্ষ কমিটির দৌড়ে ইতিমধ্যেই রয়েছে বেশ কিছু যুব নেতা নেত্রীর নাম। যার প্রথম সারিতে রয়েছেন, প্রিয়া দত্ত, দীপেন্দর হুডা, মীনাক্ষী নটরাজন, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, শচীন পাইলট, সন্দীপ দীক্ষিত, জিতিন প্রসাদ, অজয় মাকেনের নাম।
২০০৭-এর নির্বাচনী সমীকরণ মেনেই দলের তরুণ মুখ রাহুল গান্ধীকে ওর্কিং কমিটিতে নিয়ে এসেছিল কংগ্রেস। এবারে দুবছর পর দেশের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে একই ভাবে যুব নেতৃত্বকেই কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটিতে নিয়ে আসা হবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

.