ধর্মের নামে সরকারি জায়গা জবরদখল হলে কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত, বলল আদালত
দিল্লি হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি গীতা মিত্তল এক মামলার শুনানিতে দিল্লি পুরনিগমের কাছে জানতে চেয়েছেন, মূর্তিটি সরানোর ব্যাপারে কী পদক্ষেপ করেছে তারা? জবাবে পুরনিগম জানায়, এ ব্যাপারে কোনও পদক্ষেপ করেনি তারা।
নিজস্ব প্রতিবেদন: ধর্মের নামে জমি জবরদখল এক ধরণের অপরাধ। এমন কাজের অনুমতি দিতে পারে না আদালত। জবরদখলকারীর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করা উচিত। দিল্লির করোলবাগে ১০৮ ফুট লম্বা একটি হনুমান মূর্তি নিয়ে মামলায় এমনটাই বলল দিল্লি হাইকোর্ট।
দিল্লি হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি গীতা মিত্তল এক মামলার শুনানিতে দিল্লি পুরনিগমের কাছে জানতে চেয়েছেন, মূর্তিটি সরানোর ব্যাপারে কী পদক্ষেপ করেছে তারা? জবাবে পুরনিগম জানায়, এ ব্যাপারে কোনও পদক্ষেপ করেনি তারা।
এর পরই দিল্লি পুরনিগমকে কড়া ধমক দেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি। বলেন, কোন আধিকারিকদের মদতে মূর্তি বেআইনিভাবে তৈরি হল তা এখনো বার করতে পারেনি পুরনিগম। এতে জড়িত আধিকারিকদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। আদালত জানায়, এই ঘটনায় অভিযুক্ত আধিকারিকদের তদন্তকারী সংস্থা গ্রেফতার করলে ফার্স্ট ট্র্যাক কোর্টে মামলাটি পাঠানো হবে।
অবশেষে উঁকি দিলেন সূয্যিমামা, দেখে নিন ফের কবে হতে পারে বৃষ্টি
জবরদখলের বিরুদ্ধে দায়ের জনস্বার্থ মামলার তদন্তভার সিবিআইকে দিয়েছিল দিল্লি হাইকোর্ট। ওদিকে হনুমান মন্দির কমিটির দাবি, এই মূর্তির দিল্লির পরিচয়ের সঙ্গে ওতোপ্রত ভাবে জড়িত।