ফ্ল্যাগ মিটেও সুর চড়াল ভারত
ভারত-পাক সীমান্তে দুই ভারতীয় জওয়ানের নৃশংস হত্যার ঘটনায় বেজায় ক্ষুব্ধ গোটা দেশ। আজ পুঞ্জের চাকন্দা বাগে দু`দেশের `ফ্ল্যাগ মিটেও` ভারতের তরফে কড়া প্রতিবাদ জাহির করা হয়েছে। এক ঘণ্টা চলা সীমান্ত বৈঠকে ৮ জানুয়ারির ঘটনার ক্ষোভের কথা পাকিস্তান প্রতিনিধিদের সামনেও প্রকাশ করেছে ভারত। বৈঠকের আগে সেনাপ্রধান বিক্রম সিং পাক প্রশাসনের দিকে সরাসরি হুঁশিয়ারি ছুঁড়ে দেন। "বর্বরোচিত ভাবে ওই সৈনিকের অঙ্গহানি করা হয়েছে", এই ধরণের `অমার্জনীয়` ঘটনা কখনও মেনে নেওয়া হবে না বলে জানিয়ে দেন সেনা প্রধান।
ভারত-পাক সীমান্তে দুই ভারতীয় জওয়ানের নৃশংস হত্যার ঘটনায় ক্ষুব্ধ গোটা দেশ। আজ পুঞ্জের চাকন্দা বাগে দু'দেশের 'ফ্ল্যাগ মিটেও' ভারতের তরফে কড়া প্রতিবাদ জাহির করা হয়েছে। এক ঘণ্টা চলা সীমান্ত বৈঠকে ৮ জানুয়ারির ঘটনার ক্ষোভের কথা পাকিস্তান প্রতিনিধিদের সামনেও প্রকাশ করেছে ভারত। বৈঠকের আগে সেনাপ্রধান বিক্রম সিং পাক প্রশাসনের দিকে সরাসরি হুঁশিয়ারি ছুঁড়ে দেন। "বর্বরোচিত ভাবে ওই সৈনিকের অঙ্গহানি করা হয়েছে", এই ধরণের `অমার্জনীয়` ঘটনা কখনও মেনে নেওয়া হবে না বলে জানিয়ে দেন সেনা প্রধান।
তবে পাকিস্তান তাঁদের অবনস্থানে অনড়। এ দিনের বৈঠকেও পাক সেনার হাতে ভারতীয় জওয়ান মারা যাওয়ার ঘটনা কার্যত অস্বীকার করেছে তারা।
ভারতের পক্ষ থেকে আগেও কয়েকবার ফ্ল্যাগমিটের আহ্বান জানানো হয়েছিল। কিন্তু পাকিস্তানের তরফে এই বিষয়ে সদর্থক কোনও প্রত্যুত্তর পাওয়া যায়নি। প্রসঙ্গত ভারতের তরফে কড়া হুঁশিয়ারির পরেই আলোচনায় রাজি হয় পাকিস্তান। গত রবিবার পর্যন্ত এলওসি-র উভয় দিকেই তীব্র গুলিগোলা চলেছে।
৮ জানুয়ারি ভারত-পাক সীমান্তে মেন্ধর সেক্টরে ঢুকে পড়ে দুই ভারতীয় জওয়ানকে নৃশংসভাবে হত্যা করে পাক সেনা। ফলে লঙ্ঘিত হয় ২০০৩ -এর অস্ত্রবিরতির চুক্তি। এই ঘটনার পর এশিয়া মহাদেশের দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে উত্তেজনার পারদ নতুন করে বাড়তে শুরু করে।