Narendra Modi: ব্যাঙ্ক ডুবলে কী হবে গ্রাহকদের, বড় ঘোষণা মোদীর
যখন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলাম তখন কেন্দ্রকে বারবার অনুরোধ করেছি ব্যাঙ্ক ডিপোজিট ইনস্যুরেন্সের পরিমাণ ১ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫ লাখ টাকা করা হোক
নিজস্ব প্রতিবেদন: ব্যাঙ্ক ডুবলেও গ্রাহকদের ভয়ের কোনও কারণ নেই। গ্রাহকরা ফেরত পাবেন তাঁদের টাকা।
দিল্লিতে আজ ব্যাঙ্কের এক অনুষ্ঠানে এমনই অভয় দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রী বলেন ব্য়াঙ্ক ডুবলে তিন মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা পাবেন আমানতকারীরা। এই নিয়মের আওতায় দেশের ৯৮ শতাংশ গ্রাহক উপকৃত হবেন।
এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন
## সমস্যা জিইয়ে রাখার সংস্কৃতি চলে এসেছে বহু বছর ধরে। কিন্তু এখন দেরী না করে সেইসব সমস্যার দ্রুত সমাধান করে ফেলা হচ্ছে।
## ব্যাঙ্ক যদি ডুবেও যায় তাহলে ৯০ দিনের মধ্যে গ্রাহক তাঁর 'টাকা' পেয়ে যাবেন।
#WATCH | When I was CM, I repeatedly requested Centre to increase bank deposit insurance cover to Rs 5 lakhs from Rs 1 lakh but to no avail. So people sent me here to do it: PM Modi at an event on 'Depositors First: Guaranteed Time-bound Deposit Insurance Payment up to Rs 5 Lakh' pic.twitter.com/GoEE34Jy2r
— ANI (@ANI) December 12, 2021
## দেশের বহু পণ্ডিত, অর্থনীতিবিদ নিজেদের মতো কথা বলেন। আমি খুব সাদামাটা ভাষায় বলি। দেশের সবাই উন্নতি চায়। কিন্তু দেশের উন্নয়নে ব্যাঙ্কের বিশাল ভূমিকা রয়েছে। আর ব্যাঙ্কের উন্নতির জন্য গ্রাহকদের জমা টাকা সুরক্ষিত রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্যাঙ্ক বাঁচাতে গেলে গ্রাহকদের বাঁচাতে হবে। এটা আমরা করে দেখিয়েছি।
আরও পড়ুন-B.1.1.529: এবার চণ্ডীগড়-অন্ধ্রে ২ জনের শরীরে মিলল Omicron, দেশে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৩৫
## আমাদের ব্য়াঙ্ক দেশের আর্থিক অবস্থার প্রতীক। সেই ব্য়াঙ্ককে শক্তিশালী করার চেষ্টা করে চলেছি। গত কয়েক বছরে বেশকিছু ছোট ব্যাঙ্ককে বড় ব্যাঙ্কের সঙ্গে মিশিয়ে দিয়ে তাদের ক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়েছে।
## কো-অপারেটিভ ব্য়াঙ্কের জন্য নতুন মন্ত্রক তৈরি করেছি। উদ্দেশ্য কোঅপারেটিভ ব্য়াঙ্ককের শক্তিশালী করা।
## যখন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলাম তখন কেন্দ্রকে বারবার অনুরোধ করেছি ব্যাঙ্ক ডিপোজিট ইনস্যুরেন্সের পরিমাণ ১ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫ লাখ টাকা করা হোক। কিন্তু কোনও কাজ হয়নি। এখন আমি এখানে। আর সেই কাজ আমি করে দিয়েছি।
## আগে কোনও ব্য়াঙ্ক দেউলিয়া হয়ে গেলে ৫০ হাজার টাকা পাওয়া যেত। পরে তা বাড়িয়ে ১ লাখ করা হয়। পরে তা বাড়িয়ে ৫ লাখ টাকা করে দেওয়া হয়েছে।