10 February 2021, 18:00 PM
প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ চলাকালীন প্রতিবাদে ওয়াকআউট করেন কংগ্রেস ও তৃণমূল সাংসদরা। লোকসভায় কংগ্রেসের দলনেতা অধীর চৌধুরী বলেন,'কৃষক মৃত্যু নিয়ে আলোচনা করেননি প্রধানমন্ত্রী। তিনি তো স্বীকার করে নিলেন, কৃষি আইনে কয়েকটি রাজ্য লাভবান হবে, কয়েকটি হবে না। এমন আইন করার কি দরকার, যখন সবার লাভই হবে না?
We walked out because PM didn't discuss our concerns over farmers' death. He agreed that amendments are required in #FarmLaws, some states will be benefitted & some' won't. Why do you have to bring laws that won't be benefitting everyone? : Congress' Adhir Chowdhury in Lok Sabha https://t.co/TaZ9gS0g4V pic.twitter.com/btuPtcQ4Rl
— ANI (@ANI) February 10, 2021
10 February 2021, 17:45 PM
হাজারো সমস্যা থাকতে পারে। তার সমাধানের রাস্তাও খুঁজতে হবে। মিডলম্যান সংস্কৃতির ইতি হয়েছে। আরও গতিশীল হয়েছে দেশ। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নিরন্তর প্রয়াস চলছে। আমাদের অ্যাজেন্ডা দেশ। কৃষকদের আরও একবার আবেদন করছি, আসুন সবাই মিলে আলোচনা করি।
10 February 2021, 17:45 PM
একাধিক জেলায় সিএনজি, পিএনজি গ্যাস পাইপলাইন পৌঁছে গিয়েছে। সার কারখানার উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছেন। ডেডিকেটেড ফ্রেইট করিডরের কথা শুনেছি। ৬ বছরে ৬০০ কিলোমিটার কাজ হয়েছে। ইউপিএ-র সময় সীমান্ত পরিকাঠামোয় উদাসীনতা দেখানো হয়েছিল। ভোট নেই, তাই করার দরকার পড়েনি। সীমান্তে ৭৫টি সেতু নির্মাণ হয়েছে। কয়েকশো কিলোমিটার রাস্তা তৈরি করেছে সরকার। হিমাচলপ্রদেশে অটল টানেলের কী হাল হয়েছিল! অটলজির সময়ে পরিকল্পনা করা হয়েছিল। ৬ বছরে কাজ করেছি। আজ অটল টানেল চালু হয়ে গিয়েছে। প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও সেনারা দারুণ কাজ করছেন। আমরা গর্বিত।
10 February 2021, 17:45 PM
লিঙ্গ সাম্য এরা নিয়ে বলেন, অথচ তিন তালাক। পরিবেশ বাঁচানোর কথা বলে পরমাণুশক্তি কেন্দ্রের সামনে বিক্ষোভ দেখান। তামিলনাড়ু ভুক্তভোগী। দিল্লিতে পরিবেশ নিয়ে আদালতে আবেদন করে ফেরারি চালকদের সমর্থনে দাঁড়াচ্ছেন। এই ৬ বছরে বিরোধীদের ইস্যু বদলে গিয়েছে। আমরা বিরোধী থাকাকালীন দেশের দুর্নীতি নিয়ে শাসকদের হামলা করতাম। উন্নয়ন নিয়ে কেউ আলোচনাই করে না। কারণ, দুর্নীতি ও উন্নয়ন নিয়ে বলার সুযোগই নেই।
10 February 2021, 17:30 PM
দেশের সামর্থ্য বাড়ানোর জন্যে সকলের যোগদান থাকলে দেশ এগিয়ে যেতে পারে। আমি কংগ্রেসের বন্ধুদের মনে করিয়ে দিতে চাই, দেশের জন্য সরকারি সংস্থার সঙ্গে বেসরকারি সংস্থাও দরকার। মোবাইল উৎপাদনে উৎসাহ দেওয়ায় গরিব পরিবারের কাছে আজ স্মার্টফোন রয়েছে। টেলিকমে প্রতিযোগিতা আসায় দুনিয়ার সবচেয়ে সস্তা ডেটা পাওয়া যায় ভারতে। ভ্যাকসিন উৎপাদন হচ্ছে দেশে। দেশের যুবকদের উপরে ভরসা রাখা দরকার। বেসরকারি সংস্থাকে বেইমান বলা অনুচিত নয়। সম্পদ সৃষ্টিও দরকার। গরিবদের রোজগার কীভাবে দেবেন? সব বাবুরাই করবেন নাকি? তথ্যের ভিত্তিতে আলোচনা নেই। আশঙ্কার উপরে কথা বলছেন। কৃষক আন্দোলনকে পবিত্র মানি। গণতন্ত্রে আন্দোলন জরুরি। কিন্তু আন্দোলনজীবী পবিত্র আন্দোলনকে নিজেদের লাভের জন্য বরবাদ করতে চলেছেন। কৃষি আন্দোলনে দাঙ্গাকারী, দেশবিরোধীদের মুক্তির দাবি করা কি সঙ্গত? টোলপ্লাজাকে ভাঙা, অচল করা কি পবিত্র আন্দোলনকে কালিমালিপ্ত করা উচিত? পঞ্জাবে টেলিকম টাওয়ার ভেঙে দেওয়া কি সংযত? আন্দোলনজীবীরা এসব করেছেন। আন্দোলনকারী ও আন্দোলনজীবীদের মধ্যে ফারাক করতে হবে দেশকে।
10 February 2021, 17:15 PM
ছোট কৃষকরা অধিকার সুনিশ্চিত করতে বড় বদল আনতে হবে। ছোট কৃষকদের জন্যে বীজ থেকে বাজারে ফসল পৌঁছনো, ৬ বছরে একাধিক পদক্ষেপ করেছি। ফল, ফুল, সবজি উৎপাদনে জোর দিতে হবে। সেল্ফ হেল্প গ্রুপে ৭ কোটি মহিলা রয়েছেন। কৃষকদের মঙ্গলে কাজ করছেন তাঁরা। গুজরাটের বালাসাড়ে আমরা প্রকল্প করেছিলাম। কিষান ট্রেনের সূচনা হয়েছে। এটা চলমান হিমঘর। প্রত্যন্ত গ্রামের কৃষকদের অন্য রাজ্যের বাজারের সঙ্গে জুড়ি দিয়েছে। নাসিকের কৃষক ৩০ কিলো সবজি পাঠিয়েছেন মুফফরপুরে। খরচ পড়েছে ১২০ টাকা। কেউ ক্যুরিয়র করত না। একজন ডিম পাঠিয়েছেন। মাত্র ৬০ টাকা খরচ হয়েছিল।
10 February 2021, 17:15 PM
ব্যর্থতার ভয়ে আটকে থাকলে কারও মঙ্গল হয় না। আমাদের এখানে কৃষি নির্ভর ব্যবস্থা। কৃষি ব্যবস্থাকে আধুনিক করতে হবে। কৃষকদের আত্মনির্ভর করার লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। শুধু গম বা চাল উৎপাদন করলেই হবে না। দুনিয়া কী চাইছে, সেই হিসেবে উৎপাদন করতে হবে। কখনও ভেবেছি স্ট্রবেরি হতে পারে এদেশে। কচ্ছ ও মধ্যপ্রদেশে স্ট্রবেরি হচ্ছে। আমাদের দেশে সম্ভাবনা আছে। কৃষকদের হাত ধরে নিয়ে যেতে হবে। যত বিনিয়োগ বাড়বে তত রোজগারের সুযোগ হবে। প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও কৃষকরা রেকর্ড উৎপাদন করেছেন। কৃষকদের সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ করব, এটা আমাদের দায়িত্ব। কৃষকদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে ইতিবাচক ভাবনা দরকার। পুরনো ভাবনায় কৃষকদের মঙ্গল হলে, আগেই তো হতে পারত।
10 February 2021, 17:00 PM
দায়িত্ব নিয়ে দেশের দরকার অনুযায়ী সিদ্ধান্ত হবে। দুনিয়া বদলে যাচ্ছে। দেশের যুবকরা বেশি অপেক্ষা করতে পারবেন না। ষাটের দশকে রাজ্যের কর্মচারীদের বেতন বাড়ানোর জন্য গঠিত হয়েছিল কমিশন। ওই কমিটির চেয়ারম্যানের কাছে গোপন চিঠি এসেছিল। তাতে লেখা ছিল, দীর্ঘদিন ধরে সততার সঙ্গে কাজ করছি। আমার বেতন বাড়ানো হোক। পাল্টা চেয়ারম্যান জানতে চান, আপনি কে? চিঠিতে তিনি জবাব দেন,'মুখ্যসচিবের কাছে সিসিএ পদে আছি।' চেয়ারম্যান জানতে চান, সিসিএ কী? তিনি জবাব দেন, ১৯৭৫ সালের পর এব্যাপারে বলতে পারি। সিসিএ মানে চার্চিল সিগার অ্যাসিসট্যান্ট। ১৯৪০ সালে চার্চিল যখন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন, তখন এখান থেকে সিগার যেত। আর এই সিসিএ-র কাজ ছিল, সিগার পৌঁছে দেওয়া হয়। ১৯৪৫ সালে চার্চিল নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পরও ওই পদটি বহাল ছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পরও সেটি ছিল।
10 February 2021, 17:00 PM
কংগ্রেসের অবস্থা দেখুন, রাজ্যসভায় একরকম, লোকসভায় আর একরকম। এমন বিভ্রান্তিকর দল! না নিজেদের ভালো চায়, না দেশের সমস্যার সমাধান নিয়ে ভাবিত। ইপিএফ পেনশন কেউ পেতেন ৭ টাকা, কেউ ২৫ টাকা পেতেন। কেউ চাননি, সেটা ন্যূনতম ১০০০ টাকা করেছি। কোনও কৃষক টাকা চাননি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী কিষান যোজনায় আমরা বছরে ৬ হাজার টাকা করে দিতে শুরু করেছি। রাজা রামমোহন, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মতো মহাপুরুষরা সমাজের উল্টোপথে হেঁটেছিলেন। কাউকে তো দায়িত্ব নিতে হবে। কোনও একটা সিদ্ধান্ত সকলের মনের মতো হবে, এত বড় দেশে তা তো সম্ভব নয়। কিন্তু, সর্বাধিক মানুষের স্বার্থে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। আমি এই ভাবনার বিরোধী, আর কৃষকরা কি চেয়েছিলেন? আরে দেশের জনতা চাইবেন, সেটা কি দেশের জন্য সম্মানজনক? সংবেদনশীল হওয়া উচিত সরকারের। দেশের জনগণ আয়ুষ্মান ভারত চাননি। কিন্তু গরিবদের জন্য আমরা করেছি। আমরা জনধন যোজনা করেছি। স্বচ্ছ ভারতের দাবিও কেউ করেননি। কিন্তু ১০ কোটি শৌচালয় তৈরি করেছি। নাগরিকরা চাইবেন, তখন দেব, এটা সামন্ততান্ত্রিক ব্যবস্থা হয়, গণতন্ত্রে কাম্য নয়।
10 February 2021, 17:00 PM
এই দেশে পণের বিরুদ্ধে আইন কেউ চায়নি। তাও আইন হয়েছে। তিন তালাকের বিরুদ্ধে আইন কেউ চাননি। কিন্তু প্রগতিশীল সমাজের জন্যে তা আবশ্যক। বিয়ের বয়স বাড়ানোর বিষয় নিয়ে কেউ দাবি করেননি। কিন্তু তা দরকার মনে হয়েছিল। শিক্ষার অধিকার কেউ দাবি করেনি, তাই আইন করা হয়েছিল। সমাজের জন্যে দরকার ছিল, তাই আইন হয়েছে।
10 February 2021, 17:00 PM
আইনে কোনও বাধা নেই। বরং কৃষকরা বিকল্প পাচ্ছেন। আন্দোলনজীবীরা এই প্রক্রিয়া অনুসরণ করছেন। তাঁরা বলে চলেছেন, এমনটা হলে এমনটা হবে। আর এমনটা তো হয়নি। পুরনো মান্ডিগুলিকে নিয়েও কোনও নিষেধাজ্ঞা নেই। বাজেটে মান্ডিগুলির সংস্কারের জন্য অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে।
10 February 2021, 17:00 PM
অধীররঞ্জনজি এবার বেশি চেঁচামেচি করে ফেলছেন। বাংলাতেও তৃণমূলের বেশি প্রচার পেয়ে যাবেন। চিন্তা করবেন না, বলে দিলাম। আমি আপনাকে এত সম্মান করি, আজ এমন করছেন কেন? আপনি সীমা লঙ্ঘন করছেন।
10 February 2021, 16:45 PM
সংসদে বিরোধীদের হট্টগোল। স্পিকার ওম বিড়লা উঠে বলেন,'আপনারা রাত ১টা পর্যন্ত আলোচনা করেছেন। অনুরোধ করছি, প্রধানমন্ত্রীকে বলার সুযোগ দিন।' প্রধানমন্ত্রী বিরোধীদের নিশানা করেন। তাঁর কথায়,'এটা পরিকল্পিত রণনীতি। মিথ্যা ঢাকতে হট্টগোল করছেন। এভাবে মানুষের ভরসা জিততে পারবেন না।'
10 February 2021, 16:45 PM
আইন লাগু হওয়ার পর ন্যূনতম সহায়ক মূল্য বা মান্ডি কোথাও বন্ধ হয়নি। এমনকি আইন চালু হওয়ার পর ন্যূনতম সহায়ক মূল্যে ক্রয় বেড়েছে।
10 February 2021, 16:45 PM
আন্দোলনকারী কৃষকদের আমরা সম্মান করি। এজন্যেই সরকারের শীর্ষ নেতা লাগাতার আলোচনা করছেন। সম্মান দিয়ে কথাবার্তা বলছেন। পঞ্জাবে আন্দোলন যখন চলছিল, কখনও আলোচনা হয়েছে। প্রতিটা বিষয় নিয়ে আলোচনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। আমরা স্বীকার করছি, কৃষকদের লোকসান হলে বদলে দিতে সমস্যা কোথায়!
10 February 2021, 16:45 PM
তিনটি কৃষি আইন এনেছিলাম। দীর্ঘদিন ধরে কৃষিক্ষেত্রে সঙ্কট চলছিল। আগামী চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবিলার চেষ্টা করতে হবে, এটা বিশেষজ্ঞরাও বলেছেন। আইনের রং নিয়ে অনেক আলোচনা করছেন, সাদা না কালো। ভালো হত, যদি আইনের বিষয় নিয়ে আলোচনা করতেন। তাতে দেশের কৃষকরা সঠিক তথ্য পেতেন। দাদা (সৌগত) তো প্রধানমন্ত্রী ও বাংলা নিয়েই কথা বলেছেন। দাদার জ্ঞান থেকে বঞ্চিত থেকে গেলাম। পশ্চিমবঙ্গকে অগ্রাধিকার দিচ্ছি। আপনারা তো পিছিয়ে দিয়েছেন।
10 February 2021, 16:45 PM
করোনার কঠিন সময়েও অর্থনৈতিক সংস্কার করে চলেছি। ভারতের অর্থব্যবস্থাকে চাঙ্গা করতে একাধিক সংস্কার করেছি। তার ফলে, ট্যাক্টর, গাড়ির রেকর্ড বিক্রি হচ্ছে। রেকর্ড জিএসটি জমা হয়েছে। আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দুই সংখ্যার বৃদ্ধি হতে পারে ভারতে। সঙ্কট থাকলেও দেশ প্রগতি করবে।
10 February 2021, 16:30 PM
দুনিয়ার বহু দেশ পাউন্ড ও ডলার থাকা সত্ত্বেও সুযোগসুবিধা নাগরিকদের কাছে পৌঁছতে পারেনি। এই ভারতে করোনাকালে ৭৫ কোটির বেশি ভারতীয়র কাছে ৮ মাস ধরে রেশন পৌঁছে দিয়েছে। জনধন, আধারের ও মোবাইল মাধ্যমে ২ লক্ষ কোটি টাকা পৌঁছে দিয়েছে। দুর্ভাগ্য দেখুন,এই আধারকে রুখতে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন অনেকে।
10 February 2021, 16:30 PM
করোনাকালে অসাধারণ শৃঙ্খলা দেখিয়েছেন ভারতবাসী। করোনা মোকাবিলায় আমাদের কৃতিত্ব প্রচার করতে হবে। করোনা ঠেকাতে ডাক্তার, নার্সরা ঈশ্বরের রূপ ধরে এনেছেন। ১৫ থেকে ২০ দিন ধরে তাঁরা ঘরে যাননি। সাফাইকর্মীরা সাফসুতরো রেখেছেন। তাঁরাই ঈশ্বরের রূপ। অ্যাম্বুল্যান্সের চালক ভগবানের রূপ। ভগবান আলাদা আলাদা রূপে এসেছেন। যত ওদের প্রশংসা করব, তত আমাদের ভিতর শক্তি আসব। নিরাশা যাঁদের এসেছে, তাঁরা ১৩০ কোটি ভারতবাসীর পরাক্রমের কথা স্মরণ করুন, উজ্জীবিত হবেন।
10 February 2021, 16:30 PM
করোনার পর নতুন বিশ্ব তৈরি হতে চলেছে। হবেই। কীভাবে হবে তা সময় বলবে। দুনিয়া যেভাবে সঙ্কটের মোকাবিলা করেছে। হবেই। ভারত বিশ্ব থেকে আলাদা হতে পারে না। আমাদের শক্তিশালী খেলোয়াড় হতে হবে। জনসংখ্যার ভিত্তিতে আমরা শক্তিশালী হতে পারব না। নতুন বিশ্বে ভারতকে জায়গা পেতে সক্ষম ও আত্মনির্ভর হতে হবে। ভারত যত আত্মনির্ভর ও সামর্থ্যবান হবে তত বিশ্বকল্যাণে বড় ভূমিকা নিতে পারবে ভারত। এটা কোনও শাসন ব্যবস্থার আদর্শ নয়। আজ ভারতের প্রতিটা কোণায় ভোকাল ফর লোকাল শোনা যাচ্ছে। মানুষ লোকাল জিনিস কিনছেন। ভারতকে আত্মনির্ভর করতেই আমাদের সকলের চিন্তাভাবনা ও পদক্ষেপ।
10 February 2021, 16:30 PM
বেদ থেকে বিবেকানন্দ পর্যন্ত 'সর্ব ভবন্তু সুখিনঃ' ভাবনায় বিশ্বাসী ভারত। করোনাকালে সেই ভূমিকা নিয়েছে দেশ।
10 February 2021, 16:30 PM
10 February 2021, 16:30 PM
স্বামী বিবেকানন্দ বলেছিলেন, প্রতিটা দেশের একটা বার্তা থাকে। তা পৌঁছতে হবে। প্রতিটা দেশের একটা লক্ষ্য থাকে। সেটা হাসিল করতে হবে।