কলেজ ছাত্র-ছাত্রী লিভ-টুগেদার করলে তাদের সাসপেন্ড করা ঠিক হয়েছে বলল আদালত
ছ'মাস হয়ে গেল তাঁরা লিভ-টুগেদার করছেন। 'তাঁরা' মানে 'মার থোমা কলেজ অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি'-র ২০ বছর বয়সী ইংরেজি সাহিত্যের এক ছাত্রী ও ওই কলেজেরই ১৯ বছর বয়সী এক ছাত্র। তাদের এক সঙ্গে থাকা বা লিভ-টুগেদারের ব্যাপারটা জানাজানি হতেই কলেজ কর্তৃপক্ষ অনির্দিষ্ট কালের জন্য তাঁদের কলেজ থেকে 'সাসপেন্ড' করেছে। আর আজ কেরল হাইকোর্ট জানিয়ে দিল "তাঁদের সাসপেন্ড করা সঠিক সিদ্ধান্ত"।
ওয়েব ডেস্ক: ছ'মাস হয়ে গেল তাঁরা লিভ-টুগেদার করছেন। 'তাঁরা' মানে 'মার থোমা কলেজ অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি'-র ২০ বছর বয়সী ইংরেজি সাহিত্যের এক ছাত্রী ও ওই কলেজেরই ১৯ বছর বয়সী এক ছাত্র। তাদের এক সঙ্গে থাকা বা লিভ-টুগেদারের ব্যাপারটা জানাজানি হতেই কলেজ কর্তৃপক্ষ অনির্দিষ্ট কালের জন্য তাঁদের কলেজ থেকে 'সাসপেন্ড' করেছে। আর আজ কেরল হাইকোর্ট জানিয়ে দিল "তাঁদের সাসপেন্ড করা সঠিক সিদ্ধান্ত"।
সহপাঠীদের থেকে জানা গেছে যে, ইংরেজি সাহিত্যের পড়ুয়া ওই তরুণী লেখাপড়ায় "খুবই ভাল" এবং গত পরীক্ষায় ৮০ শতাংশ নম্বর পেয়েছিলেন।
কলেজ কর্তৃপক্ষ লিভ-টুগেদারের ব্যাপারটা জানতে পারলে, এই বছরের জানুয়ারি মাস থেকে ওই ছাত্রীও তাঁর সঙ্গী কে অনির্দিষ্ট কালের জন্য সাসপেন্ড করা হয়েছে।
আরও পড়ুন- বিহারে মাওবাদী হামলায় নিহত ১০ প্যারামিলিটারি জওয়ান
জানা যাচ্ছে, দুই পড়ডুয়ারই বাড়ির তরফ থেকে পুলিসের কাছে নিরুদ্দেশের ডায়েরি করা হয়। কোর্ট জানিয়ে দিয়েছে যে এই পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে ওই জুটির "অধিকারে মোটেই হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে না।" পাশাপাশি ছাত্রীটি অভিযোগ, যে কারওকে ভালবাসার জন্য অনির্দিষ্ট কালের সাসপেন্ড করা অন্যায়।
কলেজের অধ্যক্ষ কেসি ম্যাথু জানিয়েছেন, "কলেজের সুনাম ও নিয়মকানুন ঠিক রাখার জন্যই এই পদক্ষেপ"।